ইংরেজি
সাত বারের নাম কিভাবে
এলো তা হয়তো আজও
আমাদের অনেকের অজানা। এ
অজানা কাহিনীগুলো আজ আমরা জানব।
৫ জিবির মুভি ডাউনলোড হবে মাত্র ১১ সেকেন্ডে
৫ জিবির মুভি ডাউনলোড হবে মাত্র ১১ সেকেন্ডে
তা-ও আবার এইচডি কোয়ালিটির!
লেখাটা পড়ে চোখ কচলাচ্ছেন বুঝি? তবে এটি
কিন্তু একেবারেই খাঁটি খবর। সাউথ কোরিয়ান
কোম্পানি এসকে টেলিকমের সঙ্গে মিলে
৪জি-তে এমনই গতি হাসিল করেছে নোকিয়া।
নোকিয়ার এই স্পিড ভারতে ৪জি স্পিডেরও
৪০০ গুণ বেশি।
নোকিয়ার পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে,
‘নোকিয়া এবং এসকে টেলিকম ৩.৭৮ জিবি/
সেকেন্ড (Gbps) পর্যন্ত গতি অর্জন
করেছে। এই স্পিডে কোনও মোবাইল
ব্রডব্যান্ড ব্যবহারকারী ৫ জিবির এইচডি
কোয়ালিটি মুভি মাত্র ১১ সেকেন্ডে
ডাউনলোড করতে পারবেন।’ এই স্পিডে
৬৫০-৭৫০ এমবি-র কোনও বলিউড মুভিও
মাত্র ১ সেকেন্ডে ডাউনলোড করা যাবে।
এয়ারটেলের ওয়েবসাইট অনুযায়ী জানা গিয়েছে,
তারা ভারতে ৪জি-তে ১০ এমবি/সেকেন্ড
(Mbps) পর্যন্ত স্পিড দিচ্ছে। আইফোন
৫এস এবং আইফোন ৫সি-তে এই স্পিড
দিচ্ছে এয়ারটেল। সম্প্রতি ভিডিওকন
টেলিকমও জানিয়েছিল, তারাও ৪জি-তে
ততটাই স্পিড দিচ্ছে। তবে এদের তুলনায়
নোকিয়ার স্পিড ৪০০ গুণ বেশি। ২০১০ সালে
ভারতে বিভিন্ন কোম্পানি যে ব্রডব্যান্ড
ওয়ারলেস স্পেকট্রাম নিয়েছিল, তার তুলনায়
১০ গুণ বেশি স্পিড হাসিল করেছে নোকিয়া।
৪জি-র ক্ষেত্রে এর ব্যবহার করা যাবে।
এর আগে মার্কিন টেলিকম অপারেটর
স্প্রিন্টের সঙ্গে মিলে নোকিয়া ২.৬ Gbps
স্পিড হাসিল করেছিল।
তা-ও আবার এইচডি কোয়ালিটির!
লেখাটা পড়ে চোখ কচলাচ্ছেন বুঝি? তবে এটি
কিন্তু একেবারেই খাঁটি খবর। সাউথ কোরিয়ান
কোম্পানি এসকে টেলিকমের সঙ্গে মিলে
৪জি-তে এমনই গতি হাসিল করেছে নোকিয়া।
নোকিয়ার এই স্পিড ভারতে ৪জি স্পিডেরও
৪০০ গুণ বেশি।
নোকিয়ার পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে,
‘নোকিয়া এবং এসকে টেলিকম ৩.৭৮ জিবি/
সেকেন্ড (Gbps) পর্যন্ত গতি অর্জন
করেছে। এই স্পিডে কোনও মোবাইল
ব্রডব্যান্ড ব্যবহারকারী ৫ জিবির এইচডি
কোয়ালিটি মুভি মাত্র ১১ সেকেন্ডে
ডাউনলোড করতে পারবেন।’ এই স্পিডে
৬৫০-৭৫০ এমবি-র কোনও বলিউড মুভিও
মাত্র ১ সেকেন্ডে ডাউনলোড করা যাবে।
এয়ারটেলের ওয়েবসাইট অনুযায়ী জানা গিয়েছে,
তারা ভারতে ৪জি-তে ১০ এমবি/সেকেন্ড
(Mbps) পর্যন্ত স্পিড দিচ্ছে। আইফোন
৫এস এবং আইফোন ৫সি-তে এই স্পিড
দিচ্ছে এয়ারটেল। সম্প্রতি ভিডিওকন
টেলিকমও জানিয়েছিল, তারাও ৪জি-তে
ততটাই স্পিড দিচ্ছে। তবে এদের তুলনায়
নোকিয়ার স্পিড ৪০০ গুণ বেশি। ২০১০ সালে
ভারতে বিভিন্ন কোম্পানি যে ব্রডব্যান্ড
ওয়ারলেস স্পেকট্রাম নিয়েছিল, তার তুলনায়
১০ গুণ বেশি স্পিড হাসিল করেছে নোকিয়া।
৪জি-র ক্ষেত্রে এর ব্যবহার করা যাবে।
এর আগে মার্কিন টেলিকম অপারেটর
স্প্রিন্টের সঙ্গে মিলে নোকিয়া ২.৬ Gbps
স্পিড হাসিল করেছিল।
Forex কি
ঐ তথ্য অনুযায়ে পৃথিবীর সবচেয়ে বড় মার্কেট থেকেও ফরেক্স মার্কেট ২০০ গুন বড়। তাই এত বড় মার্কেট এ কেউ একা বা সঙ্গবদ্ধ হয়ে কোন ধরনের scam করতে পারে না । যা সচরাচর stock মার্কেট এ করতে পারে। ফরেক্স মার্কেট এ মূলত মুদ্রা বেচা কেনা করা হয়। এছাড়া ফরেক্স মার্কেটে সোনা রুপা তেল আরও অনেক কিছুর বেচাকেনা হয় । মনে করেন, জাপান তার অর্থনৈতিক অবস্তা ভাল তার মানে জাপান এর মুদ্রা এর দাম অনন্যা মুদ্রা এর সাথে বাড়বে। তখন যদি আপনি জাপান মুদ্রা কিনে রাখেন। এক পর্যায় বাড়ল এবং আপনার জাপান ইয়েন বিক্রয় করে দেন তাতেই আপনার লাভ হয়ে যাবে। ফরেক্স মার্কেট এ আর একটা বড় লাভ যে আপনি কিনার পর পর ই লাভ হলে তা বিক্রয় করে দিতে পারবেন। ফরেক্স মার্কেট এ বেশীর ভাগ শক্তিশালী মুদ্রা গুলোর বেচাকেনা হয় । আর এই শক্তিশালী মুদ্রা গুলোকে বলা হয় Major currency বা প্রধান মুদ্রা । যেমন যুক্তরাষ্ট্রের ডলার ইউরোপীয় ইউনিয়নের ইউরো যুক্তরাজ্যের পাউন্ড কানাডার ডলার অষ্টেলিয়ার ডলার এবং জাপানের ইয়েন ।নিচে ফরেক্স মার্কেটের Major currency গুলোর নাম এবং প্রতীক গুলো দেওয়া হল।
Currency প্রতীক সবসময় তিন অক্ষর এর হয়ে থাকে। প্রথম দুই অক্ষর দিয়ে দেশের নাম এবং শেষ অক্ষর দিয়ে মুদ্রার নাম প্রকাশ করে থাকে। ফরেক্স মার্কেট এর এক মুদ্রা সাথে অন্য মুদ্রা বেচাকেনা করা হয়। আর এই দুইটা মুদ্রা কে একত্রে Currency Pairs বলা হয় থাকে।ফরেক্স মার্কেট এ major Pairs গুলো হলUSDEUR, USDGBP, USDJPY, EURBGP. ফরেক্স মার্কেট এ BUY-SELL দুইটাই আছে ,এখানে Buy দিলে profit হয় আবার Sell দিলে ও Profit হয়ে থাকে কিন্তু কিভাবে ? হা তা সত্যি বুঝিয়ে বলি ফরেক্স মানে দুইটা currency মধ্যে বেচাকেনা একটা কিনে আর অন্যটা বিক্রি করা। মনে করুন আপনি ডলার এর বিপরীতে ইউরো কিনলেন। তার মানে ইউরো BUY করলেন আর ডলার SELL করলেন।আবার ইউরো এর বিপরীত এ ডলার কিনলেন তাহলে ডলার BUY করলেন । আর ডলার BUY করা মানে ইউরো SELL করা । এখন EURUSD pair এর মধ্যে EUR কিনা কে বলা হয় BUY আর EUR এর বিপরীতে USD কিনা কে বলা হয় SELL. forex currency pairs কে মূলত তিন ভাগে ভাগ করা হয়। ১. প্রধান মুদ্রাজোড় (major currency pairs) ২. গৌণ মুদ্রাজোড় (mainor or cross currency pairs) ৩. এক্সোটিক মুদ্রাজোড় (Exotic pairs) ফরেক্স মার্কেট এ USD সবচেয়ে শক্তিশালী বলে USD সাথে বাকি সব শক্তিশালী মুদ্রা ট্রেড করাটাই প্রধান মুদ্রাজোড়। যেমন USDEUR বা USDGBP. USD বাদে বাকি সব প্রধান মুদ্রাগুলোর জোড় (pairs) মধ্যে ট্রেড করা হল গৌণ মুদ্রাজোড়। সবচেয়ে জনপ্রিয় ক্রস pairs গুলো GBP EURO JPY এর মধ্যেই দেখা যায়। EURO এর সাতে অন্য সব প্রধান currency এর সাথে pairs বানানো হলে এটাকে EURO ক্রস বলা হয়ে থাকে । একই ভাবে GBP ক্রস, JPY ক্রস, AUD ক্রস বানানো হয়ে থাকে। এক্সোটিক pairs বলতে সাধারনত কম শক্তিশালী মুদ্রাগুলোর সাথে প্রধান মুদ্রাগুলোর জোড় কে বোঝানো হয়। সাধারণত এই সব মুদ্রার USD এর সাথেই Pairs হয়ে থাকে। এক্সোটিক মুদ্রার মধ্যে শক্তিশালী মুদ্রাগুলো হল ইন্ডিয়ান রুপি, থাইল্যান্ডের বাথ, ডেনমার্কের ক্রোন ইত্যাদি। এ ধরনের ক্রস মুদ্রাগুলোর মধ্যে তেমন ট্রেড হয় না। ফরেক্স মার্কেট এ প্রধান এবং ক্রস pairs এর মধ্যে বেশী লেনদেন হয়ে থাকে। ফরেক্স মার্কেট এ ডলার এর আধিপত্য বিস্তার প্রথম থেকেই। ফরেক্স মার্কেট এ মূলত USD দিয়েই ট্রেড করা হয় অন্যান্য মুদ্রা গুলো ততটা ব্যবহার হয় না নিচে ফরেক্স মার্কেটের মুদ্রা distribution এর একটি চার্ট দেওয়া হল।
তার মানে বুজতেই পারতেছেন USD ই হচ্ছে ফরেক্স মার্কেটের রাজা .আমাদের মতে একজন ফরেক্স beginner এর জন্য USD সিলেক্ট করাই উত্তম। ফরেক্স করে কোটিপতি হওয়া কি সম্ভব ?
এই নিয়ে ভিবিন্ন জনের মতামতঃ “অমি মনে করি ফরেক্স থেকে অনেক টাকা আয় করা সম্ভব। ফরেক্স দিয়ে কটিপতি হওয়া সম্ভব। তবে রাতারাতি কটিপতি হওয়া সম্ভব না। আপনাকে ফরেক্স জানতে হবে। কি করে ট্রেড করবেন তা জানতে হবে। আর কি পরিমান মুলধন নিয়ে আপনি শুরু করবেন আর আপনি ফরেক্স ট্রেড কেমন বুঝেন তার অপর নিরভর করবে আপনি কত তারাতারি প্রফিট বারাতে পারবেন।“ “ফরেক্স থেকে কোটিপতি হওয়া যায় কিন্তু তার প্রয়োজন অসীম ধৈর্য্য,প্রয়োজন অনেক সময় দেয়া এবং অনেক দক্ষতা।ফরেক্স থেকে কোটিপতি হতে হলে অবশ্যই দরকার ফরেক্স ট্রেড সম্পর্কে তুখোর জ্ঞান,তাহলে ফরেক্স থেকে কোটি পতি হওয়া যাবে।“ “ফরেক্সে ব্যাবসা করে কোটিপতি হওয়া সম্ভব যদি আপনি বর্তমানে একজন কোটিপতি হন। তা না হলে ফরেক্সে কোটিপতি হওয়া স্মভব নয় বলে আমি মনে করি। কারন ফরেক্স হচ্ছে একতা ব্যবসা এখানে ব্যবসা করে সাফল্য আনতে হয়। এটা কোনো টাকা বানানোর যন্ত্র না যে আপনি চাইলেই কোটিপতি হয়ে যাবেন” “ফরেক্স করে অবশ্যই কোটিপতি হওয়া যায়। কিন্তু এর জন্য চাই কঠোর পরিশ্রম এবং নিয়মিত অনুশীলন করে শিখা। কেননা আপনি এভাবেই অভিজ্ঞ হতে পারবেন। তাই আপনি আপনার লক্ষ্য নিয়ে সামনে এগিয়ে যান সাফল্য আসবেই।“ “হা ফরেক্স করে কোটি টাকা আয় করতে পারেন তবে এ জন্য আপনাকে লাখ লাখা টাকা ডিপোজিট করতে হবে তাহলে আপনি কোটি টাকা এই ফরেক্স মার্কেট হতে আয় করতে পারবেন আমরা সকলেই চাই এই মার্কেট এ থেকে অনেক আয় করতে এ জন্য আমাদের সব সময় এই মার্কেট এ প্রস্তুত থাকতে হবে আয় করার জন্য ।“ “কতিপতি হতে হপলে ফরেক্স আপনার জন্য অনেক ভাল একটি বেবসা তাই আপনাকে ফরেক্স মার্কেট হতে কোটি টাকা আয় করার জন্য ভাল করে মার্কেট দেখেত হবে টা না হলে আপনি এই মার্কেট হতে কখনই কতিতাকা আয় করে যেতে পারবেন না ফরেক্স মার্কেট এ আমরা সবাই আশি এখানে আয় করার জন্য তাই আমাদের এই আয় কে কাজে লাগাতে হবে ।“ “ফরেক্স করে কোটি টাকা আয়া করতে হলে আমাদের সবাই কে একসাথে এই মার্কেট হতে উদযেগ নিতে হইবে তাহলে মার ফরেক্স করে অনেক সহজেই এই মার্কেট থেকে অনেক টাকা উপার্জন করতে পারব এজনয আমাদের সকলের চেষ্টা করতে হবে তাহলেই সম্ভব হবে বলে আমি মনে করি ।“ "ফরেক্স করে কতিপতি হতে হলে আপনাকে এই মার্কেট থেকে ফরেক্স এর সকল কিছু শিখতে হবে বেশী করে ডেমো প্রাকটিস করে অনেক অবিজ্ঞতা অর্জন করতে হবে যেখানে ফরেক্স নিয়ে আলচইনা হবে সেখানে মন দিতে হবে তাহলেই আপনি ফরেক্স করে কতিপতি হবে অনেক সহজে এ জন্য শুধু সামান্য কষ্ট করতে হবে ফরেক্স শিখার জন্য ।“ “ব্যবসা করে কোটিপতি হওয়ার ঘটনা অসংখ্য। ফরেক্স ট্রেডিংও যেহেতু একটি ব্যবসা, তাই এই ব্যবসা করেও কোটিপতি একেবারেই হওয়া যাবে না সেটা বলা যাবে না। কিন্তু আমাদের সমপশেতভা ছুনোপুঁটি যারা অল্প অল্প ফোরাম পোষ্টিং এর বোনাস এর নির্ভর করে ট্রেড করি তাদের জন্য এটা এক প্রকার দুরূহ ব্যাপার। তবে কে বলতে পারে আমিও একদিন কোটিপতি হয়ে যেতে পারি। এজন্য দরকার লক্ষ্য, লক্ষ্য পূরণে একাগ্রতা, ধৈয্য ও লোভ সংবরণ করার ক্ষমতা অর্জন। আমি কোটিপতি না হতে পারলেও লক্ষপতি হবার স্বপ্ন দেখি এই ফরেক্স মার্কেটের মাধ্যমে আপাতত এটাই আমার লক্ষ্য। সেজন্য আমি বার বার হোঁচট খেয়েও ছিটকে পড়িনি” “ফরেক্স করে অবশ্যই আপনি কোটিপতি হতে পারবেন যদি আপনি এই মার্কেট এ আপনি একজন দক্ষ ট্রেডার হয়ে থাকেন । সবাই স্বপ্ন দেখতে পছন্দ করেন তাই আমরা যারা ফরেক্স করি তারাও স্বপ্ন দেখি ফরেক্স করে একদিন হয়ত আমরা কোটিপতি হয়ে যেতে পারব । আসলে এটা কোন অস্বাভাবিক বেপার নয় কারন ফরেক্স মার্কেট এ কোটিপতি হতে হলে তেমন সময় এর দরকার হয় না দরকার হয় আপনার অবিজ্ঞতার । বর্তমানে আমাদের দেশে অনেকেই আছেন যারা ফরেক্স করে কোটি কোটি টাকা আয় করেছেন তারা তাদের অবিজ্ঞতা কে কাজে লাগিয়ে এই মার্কেট থেকে মুনফা লাভ করতে পেরেছেন । তাই ভাল করে ফরেক্স শিখে আপনি আপনার লক্ষ্যে অটুট থাকুন দেখবেন এ” “ফরেক্সে অসম্ভব বলতে কিছুই নেই এখানে শুধু অভিজ্ঞতা, দক্ষতা এবং কঠোর পরিশ্রমের প্রয়োজন। তাই এখানে কোটিপতি হওয়া স্বপ্নের কিছু নয়। এখানে ফরেক্স মার্কেট সম্পর্কে প্রচুর আনালাইসিস করতে হয়।“ “ফরেক্স করে ক্ষতাকেটিপতি হওয়া সম্ভব। তবে সেজন্য আপনাকে প্রচুর ধৈর্য্য থাকতে হবে এবং কঠশর পরিশ্রম করতে হবে। আপনাকে আগে ফরেক্স সম্পর্কে ভাল্ষতাকে জ্ঞানার্জন করতে হবে। তারপর আপনাকে আস্তে আস্তে ফরেক্স মার্কেট এ এগিয়ে যেতে হবে। আপনাকে সব সময় ডেমশতে প্রাকটিস করে আপনার দক্ষতাকে আরো পরিপক্ক করে তুলতে হবে।“ অনেকের মতামত দেখলেন আশা করি উত্তরটা পেয়ে গেছেন আমি আর কি বলবো ?? মূল কথা যেইটা উঠে এসেছে সেইটা হল যাই করেন না কেন , ফ্রেক্স সম্পর্কে ভাল জ্ঞান না থাকলে তা কখনও সম্ভব না। ফরেক্স সম্পর্কে সব ধরনের সহযোগীতা এবং এডভাঞ্চ ফরেক্স শিখতে এই সাইটটা কাজে লাগতে পারে বাংলা ফরেক্স স্কুল অথবা bangla forex schoolপ্রতিদিন ফ্রি-স্টাইলে বিট কয়েন জিতুন ও আয় করুন
প্রতিদিন ফ্রি-স্টাইলে বিট কয়েন জিতুন ও আয় করুন! আয় করার কৌশলসহ ১০০% ট্রাস্টেড সাইট!!
1 BITCOIN = $819.36!!!]
বিটকয়েন কি?
বিটকয়েন হল ওপেন সোর্স ক্রিপ্টোগ্রাফিক প্রোটকলের মাধ্যমে লেনদেন হওয়া সাংকেতিক মুদ্রা। বিটকয়েন লেনদেনের জন্য কোন ধরনের অর্থনৈতিক প্রতিষ্ঠান, নিয়ন্ত্রনকারী প্রতিষ্ঠান বা নিকাশ ঘরের প্রয়োজন হয় না। ২০০৮ সালে সাতোশি নাকামোতো এই মুদ্রাব্যবস্থার প্রচলন করেন। বিটকয়েনের লেনদেন হয় পিয়ার টু পিয়ার বা গ্রাহক থেকে গ্রাহকের কম্পিউটারে বা মোবাইলে । বিটকয়েনের সমস্ত প্রক্রিয়া সম্পন্ন হয় অনলাইনে একটি উন্মুক্ত সোর্স সফটওয়্যারের মাধ্যমে অথবা কোন ওয়েব সাইটের মাধ্যমে ।
বর্তমানে ১টি বিটকয়েনের মূল্য প্রায় ৮১৯.৩৬ ডলার ।
অর্থাৎ 1 BITCOIN = $819.36 !!!
1 BITCOIN = $819.36!!!]
বিটকয়েন কি?
বিটকয়েন হল ওপেন সোর্স ক্রিপ্টোগ্রাফিক প্রোটকলের মাধ্যমে লেনদেন হওয়া সাংকেতিক মুদ্রা। বিটকয়েন লেনদেনের জন্য কোন ধরনের অর্থনৈতিক প্রতিষ্ঠান, নিয়ন্ত্রনকারী প্রতিষ্ঠান বা নিকাশ ঘরের প্রয়োজন হয় না। ২০০৮ সালে সাতোশি নাকামোতো এই মুদ্রাব্যবস্থার প্রচলন করেন। বিটকয়েনের লেনদেন হয় পিয়ার টু পিয়ার বা গ্রাহক থেকে গ্রাহকের কম্পিউটারে বা মোবাইলে । বিটকয়েনের সমস্ত প্রক্রিয়া সম্পন্ন হয় অনলাইনে একটি উন্মুক্ত সোর্স সফটওয়্যারের মাধ্যমে অথবা কোন ওয়েব সাইটের মাধ্যমে ।
বর্তমানে ১টি বিটকয়েনের মূল্য প্রায় ৮১৯.৩৬ ডলার ।
অর্থাৎ 1 BITCOIN = $819.36 !!!
ভাল লাগার মত একটা গল্প
একটি ছেলে তিন বছর সম্পর্কের পর
মেয়েকে বলতেছে ,
ছেলেঃ আমার
মনে হচ্ছে আমি তোমাকে ভালোবাসি না ।
মেয়েঃ কি ??...
ছেলেঃ হ্যা , আমি আমার
জীবনকে তোমার
সাথে থেকে নষ্ট
করতে পারবো না ।
মেয়েঃ তুমি এই গুলো কি বলতেছ ???
এই
মেয়েকে বলতেছে ,
ছেলেঃ আমার
মনে হচ্ছে আমি তোমাকে ভালোবাসি না ।
মেয়েঃ কি ??...
ছেলেঃ হ্যা , আমি আমার
জীবনকে তোমার
সাথে থেকে নষ্ট
করতে পারবো না ।
মেয়েঃ তুমি এই গুলো কি বলতেছ ???
এই
Subscribe to:
Comments (Atom)





