Social Icons

ভালবাসার গল্প


ভালবাসা, আর, না. ... তুমি কি ভালবাসা গগন ফুঁড়ে আসা ঝর ঝর ঝরে পড়া অঝর শ্রাবণ ধারা, নাকি ঝিকিমিকি বৈকালী রৌদ্র খেলা যাচি তোমায় কেন মোরা সারা দিন মান ধরে সারাটি বেলা? তুমি কি ভালবাসা হিমালয় কোলঘেষা চিরচেনা ঝরনার স্রোতস্বীনি জল, নাকি নিথর হিমাদ্রির বিদগ্ধ কান্না কেন হাসিমুখে বিদায়ে তোমার বলি- ভালবাসা আর না আর না ।


সত্য নাকি মিত্থা
মোবাইল টা হাতে নিয়ে ,মিসকল দিতে দিতে ,হল কল কল রিসিভ,
তারপর কথা বলা ,হল ফ্রেন্ডশিপ, তারপর ভালবাসা ,রাত দিন কথা বলা ,তারপর দেখা দেখি
লাল শাড়ী নীল শার্টে ,রমনাতে হাটাহাট,
রিক্সাসাতে ঘুরাঘুরি ,চায়নিজ আর ফাস্টফুড খাওয়া ,পকেট টা হল ফাঁকা,
হঠাৎ করে কী জানী কী হয়ে গেল ,কল দিলে তা হয় ওয়েটিং...
তার মানে কী তুমি আমায় ,ইউজ করলে এত দিন ।

একটি অপূর্ণ ভালবাসার গল্প

বিশেষ দ্রষ্টব্য : এই সিরিজ পোষ্টটি অনেকেই পড়বেন তা জানি। আমি সব সত্য ঘটনা এবং আসল নাম ব্যবহার করেই লিখবো। হয়তো যে মেয়েকে আমি ভালবেসেছিলাম তাকে অনেকেই চিনবেন বা আনাদের কারো নিজেদের কেউ হলেও হতে পারে। তবে হ্যা আমি এখানে এমন কিছুই লিখবো না বা মিথ্যা কিচুই মেয়ার করবো না যেটা আপনাদের চোখে খারাপ লাগবে। আর যাদের সাথে হয়তো এই মেয়ের পারিবারিক সম্পর্ক আছে তারা দয়া করে আমাকে বা তাকে নিয়ে খারাপ ধারনা নিবেন না। কারন, প্রেম ভালবাসা মানুষই করে। কারও পরিচিত এর মধ্যে হয়ে কারও অপরিচিত।

বয়স চলছে ২২। ২১ টি ভালবাসা দিবস, ২১টি পহেলা বৈশাখ পার হয়ে গেছে। আরো কত কি যে পার হইছে তা না-ই বা বললাম। নিজের মনের মধ্যে এই ২২ বছরে অনেক কিছুরই পূর্নতা আসছে। কিন্তু অপূর্ণতাও আছে তার চাইতে অনেক বেশি। আসলে আমি আমার বন্ধ সার্কেলের মধ্যে অনেকটা আলাদা প্রকৃতির ছিলাম। এখন অবশ্যই নিজের মাঝে অনেক পরিবর্তন আনতে বাধ্য হইছে সময়ের প্রয়োজনেই। আলাদা প্রকৃতির হবার কারনে অনেকের অনেক কটু কথাও হজম করতে হয়েছে। বন্ধুরা একের পর এক প্রেম করে আর ছ্যাকা দেয়/খায় । আমি মোটামুটি মজাই নিতাম ওদের সেইসব কার্যকলাপ থেকে। কিন্তু প্রকাশ করতাম না যে, আমি যে ভরা যৌবন উতলায় পড়তেছে। আমারো যে, দরকার প্রেম-ভালবাসা করার দরকার। কিন্তু, আমি মেয়েদের প্রতি একদমই ইন্টারেষ্টেড ছিলাম না। এমনটা কেন ছিলাম জানি না।
তবে হ্যা, আমার একটি ভ্রমন পিপাসু মন আছে। যেকোন জায়গায় দূরে হোক আর কাছে আমার যাওয়া চাই। প্রতি বছরের ন্যায় গত বছর(২০১০) এর বন্ধুরা মিলে ঠিক করলাম সিলেট ট্যুর এর। যেই কথা সেই কাজ। রওনা দিলাম সবাই মিলে, নানান ঝড় ঝাপটা উপেক্ষা করে শেষে পৌছাইলাম সিলেট এ। ৫ দিনের সফর অনেক আনন্দের সাখে শেষ করে ফিরলাম রংপুর(আমার বাড়ি)। পুরো একদিন বিশ্রাম নেয়ার পর যথারীতি আমার কার্যক্রম শুরু করলাম। পিসিতে বসলাম, ফেইসবুক অন করে সবার সাথে অনেক মজা করলাম, ট্যুরের অনেক ছবি আপলোড করলাম। এভাবেই কেটে যাচ্ছিল আমার স্বাভাবিক জীবনযাপন। তবে কে জানতো যে, এরই মাঝে আমার না চাওয়া ভালবাসা আমার সাথে দেখা করবে অপ্রত্যাশিত ভাবে ….
শুরু যেখানে ..
আমি কতটা ইন্টারনেট এবং ফেইসবুক আসক্ত তা লিখে বুঝাতে পারবো না। প্রতি দিনের মত ঠিক সেদিনও(তারিখ মানে নাই) ফেইসবুক ওপেন রেখে কাজ করচিলাম। সময়টা মে বি বিকেল ৪.৩০ মিনিট হবে। হঠাত একটি মেয়ে আমাকে ফেইসবুকে নক করে। যদিও আমি ফেসবুকে আগে থেকেই মেয়েদের সাথে তেমন একটা ইন্টারেক্ট করতাম না। স্বাভাবিকভাবে এই মেয়েকেও ইন্টারেক্ট করি নাই। কিন্তু সেই মেয়ে আমার সাখে অনবরত কথা বলতেছিল। বাধ্য হয়ে আমি কাজ অফ করে বলতেছিলাম। কথা বার্তার এক পর্যায়ে জানতে পারলাম সে আমার শহরের্ই(রংপুর) মেয়ে। এবং আমারে থেকে কিছু দূরেই থাকে। কিন্তু কোথায় থাকে তা জানতে চাইলে বলে নাই। আসলে মেয়েরা স্বভাবতই এমন। কিছু বলতে চায় না সহজে। যাকগে, এভাবে প্রায় প্রতিদিনই কথা হত। এমন মোটামুটি একটা ভাল সম্পর্ক তৈরী হল।
কিছু দিন পর জানতে পারলাম ঐ মেয়ে আমার বেষ্ট ফ্রেন্ড এর ভাগনি হয়। বলে রাখা ভাল আমার বেষ্ট ফ্রেন্ড আমার চাইতে বয়সে অনেক সিনিয়র মেয়ে এবং তিনি ঢাকায় থাকেন, তার সম্পর্কে বিস্তারিত বলাটা এখানে সম্ভব না। তাতে কি, বন্ধুত্ব তো বয়স বা ছেলে-মেয়ে মানে না। আমার এই বেষ্ট ফ্রেন্ড এমন একজন মানুষ যে কি না আমার লাইফের অনেক গুরুপ্তপূর্ণ একটি মানুষ। এভাবে আরো অনেক কিছুই জানলাম সেই মেয়ের ব্যাপারে, যেমন: কি করে, ফ্যামিলিতে কে কে আছে ইত্যাদি। রীতিমত কথা হত আমাদের। ও আমাকে আপনি বলে সম্বোধন করতো আমি তুমি করে। সময় গড়ানোর সাথে সাথে ওর সাথে আমার ভালই বন্ধুত্ব হয়েছিল। আমি কখনও ভাবতে পারি নাই যে, দ্বিতীয় কোন মেয়ের সাথে আমার এতটা ভাল বন্ধুত্ব হবে।
আরো সময় গড়ানোর সাথে সাথে আমার মনে কেমন যেন একটা অস্বাভাবিকত্ব কাজ করতে শুরু করলো। ওর সাথে কথা না বলতে পারলে আমার রাতের ঘুমটাও হারাম হয়ে যেত। আসলে তখনও বুঝতে পারি নাই যে, আমি ওকে ভালবেসে ফেলছি। কি করবো বুঝতে পারতাম না। শুধু ওকে নিয়েই ভাবতাম সারাক্ষন। আসলেই যে এসব ভালবাসার সিমটম তা বুঝলাম কযেক মাস পড়েই। একের পর এক প্রতিদিন আমাদের কথা হত ফেসবুকে, ইয়াহু মেসেন্জারে। বেশির ভাগ দিন গেছে রাত ২টা-৩টা পর্যন্ত চ্যাটিং করছি। আসলে শুধু যে ওর সাখেই কথা বলতাম তা নয়। ওর রংপুরস্থ খালা যে কি না ওদের সাথেই থাকতো উনার সাথেও কথা হত।
এভাবে প্রায় তিন-চার মাস পার হল। কোন কিছুই যে আর আমার ভাল লাগতেছিল না। ওর সাথে এর আগে দেখাও হয় নাই। দেখা হবার ঘটনাতো আরো পরে আসছে। ভাবতে লাগলাম ওর সাথে দেখা করলে কেমন হয়। কিন্ত না পরে ডিসিশন পরিবর্তন করলাম। এভাবে দেখা করা আমাদের জন্যও খারাপ হতে পারে। তাই চুপ মেরে গেলাম। শুধু ভেবেই চলছি ওর কথা।
হঠাত একদিন, ওর ফেইসবুক প্রোফাইল এর ছবি পরিবর্তন দেখলাম। ব্যাপারটি প্রথমে এতটা গভীরভাবে দেখি নাই প্রথমে। কিন্তু ২/১ দিন পরেই বুঝতে পারলাম আমার কাম ফিনিস করছে এই ছবি। এইবার বুঝতে পারলাম তবে হ্যা, প্রেম আমাকে পেয়ে বসেছে ভাল ভাবেই। ওর সেই ছবির চাহনি দেখলে যে কেউ !! আমি না হয়েও পাড়লাম না। তখন আসলেই এই কথাটির স্বার্থকতা বুঝলাম যে, “নারীরা আসলেই অনেক মায়াবী হয়”।

পেলাম তোমায় বড়ো অবেলায়....

বড়ো অবেলায় পেলাম তোমায়,
কেনো এখনই যাবে হারিয়ে?
কি করে বল রবো একেলা?
ফিরে দেখো আছি দাড়িয়ে,
দাড়িয়ে
কেনো হঠাৎ তুমি এলে?
কেনো নয় তবে পুরোটা জুড়ে?
আজ পেয়েও হারানো যায়না মানা,
বাঁচার মানেটা রয়ে যাবে দূরে
শুনছো কি তুমি আমাকে?
ছিলে আমার হয়ে পুরোটাই,
যাবে কোথায় রেখে আমায়?
পথচলায় তোমাকেই চাই()
কেনো হঠাৎ তুমি এলে?
কেনো নয় তবে পুরোটা জুড়ে?
আজ পেয়েও হারানো যায়না মানা,
বাঁচার মানেটা রয়ে যাবে দূরে
তোমাকে ভেবে পৃথিবী আমার,
অদেখা তবু এঁকে যাই
আমার ভেতর শুধু তুমি
আরতো কিছুই পায়নি ঠাই()
কেনো হঠাৎ তুমি এলে?
কেনো নয় তবে পুরোটা জুড়ে?
আজ পেয়েও হারানো যায়না মানা,
বাঁচার মানেটা রয়ে যাবে দূরে

কৌতুক সামগ্রী-হাঁসতে মানা

(১) বাড়িওয়ালা:- টুলেট সাইনবোর্ড এ লিখে দিলেন যে, ছেলেমেয়ে নেই এমন পরিবারকে ঘড় ভাড়া দেওয়া হবে।
ছোট্র ছেলে সাকিব:- এই যে আঙ্কেল, আমি আপনার ঘড় ভাড়া নিতে চাই। আমার কোন ছেলেমেয়ে নাই। আমার সঙ্গে আমার বাবা মা থাকবেন।

(২) ঘটক :- আপনার ছেলের জন্য খুব মিষ্টি একটা মেয়ে পেয়েছি।
অভিভাবক :- তাহলে তো ওই মেয়েতে আমাদের হবে না।
ঘটক :- কেন হবে না ?
অভিভাবক :- আমাদের ছেলের ডায়াবেটিস আছে তো তাই........
(৩) রোগী :- ডাক্তার সাব আমার পেটে ব্যাথা।
ডাক্তার :- তা আপনার পায়খানা কেমন ?
রোগী :- গরিব মানুষের পায়খানা যেমন হয় ডাক্তার সাব - এই ধরুন বাঁশের খুঁটি চাটাইয়ের বেড়া আর সামনে একখানা ছালা টাঙানো।
(৪) গাছের নিচে দুজন লোক দাড়িয়ে ছিল। তাদের একজন হিন্দু অন্যজন মুসলমান। হটাৎ সেই গাছের উপর দুটি পাখি কিচর মিচির শুরু করলো। তখন হিন্দু লোকটি মুসলমান লোকটিকে জিজ্ঞাসা করলো বলতো পাখিগুলো কি বলছে ? মুসলমান লোকটি বললো ”আল্লাহ্, রাসুল, খোদা”। হিন্দু লোকটি বললো ”রাম, কৃষ্ণ, রাধা”। মাছ বিক্রেতা যেতে যেতে বললো ”ইলিশ, রুই, ভেদা”। পান বিক্রেতা বললো ”পান, সুপারি, সাদা ”। রসুন বিক্রেতা কড়া গলায় বললো ”রসুন, মরিচ, আদা”। বুদ্ধিমান লোকটি বললো, ”আপনারা সবাই গাধা”।
(৫) এক মাতাল ব্রিজের উপর দিয়ে যাবার সময় নিচে পানিতে চাঁদের প্রতিবিম্ব দেখে থমকে দঁড়ায়-
মাতাল :- এই যে ভাই, নিচে ওটা কি?
পথচারী :- ক্যান চাঁদ।
মাতাল :- কি ?------------ আমি এতো উপড়ে কি করে উঠলাম ????
(৬) ডাক্তার :- যে প্রেসক্রিপশনটা লিখে দিয়েছিলাম তা ঠিকমতো ফলো করছেন তো ?
রোগী :- ওই প্রেসক্রিপশনটা ফলো করলে নির্ঘাত মারা যেতাম ।
ডাক্তার :- মানে ?
রোগী :- ঔ প্রেসক্রিপশনটা ছাদ থেকে পড়ে গিয়েছিল যে..............
(৭) এক বদ্রলোক তাঁর বন্ধুর চা বৎসর বয়সী ছেলেকে জিজ্ঞাস করছেন---
বাবা তুমি কি পড়?
ছেলে :- হাফপ্যান্ট পড়ি।
ভদ্রলোক :- না, মানে কোথায় পড়?
ছেলে :- কেন আঙ্কেল , নাভির একটু নিচে।
(৮) ছাত্র :- জুন আই কাম ইন স্যার।
শিক্ষক :- এই নতুন ইংরেজী কবে আমদানী করলে?
ছাত্র :- গত মাসে আপনিইতে ক্লাশে ঢোকার সময় বলেছিলেন।
শিক্ষক :- আমি তো বলেছিলাম "মে আই কাম ইন"।
ছাত্র :- কিন্তু স্যার মে মাস তো শেষ এখন জুন মাস চলছে।
(৯) গৃহশিক্ষক ছাত্রীর প্রেমে পড়ে কৌশলে বললেন :-
গৃহশিক্ষক :- আচ্ছা তুমি ভয়েচ করতে পারবে?
ছাত্রী :- জ্বী স্যার।
গৃহশিক্ষক :- আই লাভ ইউ (I love you) কে Active থেকে Passive Voice এ রূপান্তর কর।
ছাত্রী :- খুব সোজা স্যার .... I hate you----------
(১০) ১ম বন্ধু :- তোকে গাড়ী থেকে নামিয়ে সর্বস্ব লুট করে ডাতরা পালিয়ে গেল অথচ তুই কিনা চেঁচিয়ে লোকও জড়ো করতে পারিসনি?
২য় বন্ধু :- কোন উপায় ছিলনা বন্ধু। ওরা আমার টাকা পয়সা সহ গায়ের জামা কাপড় স-অব খুলে নিয়েছিল আর পাশেই ছিল লেডিস হোস্টল। বুঝতেই পারছিস।
(১১) ব্যকরণ শিক্ষক :- বলতো টুটুল ধ্বনি কহাকে বলে ?
টুটুল :- স্যার এটাতো একদম সহজ প্রশ্ন এ জগতে যার ধন সম্পদ, প্রভাব প্রতিপত্তি বেশি তাকে ধ্বনি বলে।
(১২) শিক্ষক :- বলতো বাচ্চু, ছেলেটি গাছ থেকে পড়ে গিয়ে পা ভেঙেছে এখানে গাছ কোন পদ?
বাচ্চু:- বিপদ স্যার।
শিক্ষক:- দুর বোকা তোর মাথায় শুধু গোবর আর গোবর । আচ্ছা আবছার তুই বলতো ধান কোথায় ভালো জন্মে?
আবছার :- বাচ্চুর মাথায় স্যার।
(১৩) মেয়ে :- আম্মু ছোট খালা মনে হয় মানুষ না!
মা :- মানুষ না মানে !
মেয়ে :- না আম্মু আমি নিজ কানে শুনেছি-----------?
মা :- কি শুনেছিস?
মেয়ে :- আব্বু না খালার নাকে হাত দিয়ে বলছে তুমি একটা পরি।
(১৪) ছোট মেয়ে :- মা জানো, বড় আপা না অন্ধকারেও চোখে দেখতে পারে।
মা :- তুই কি করে বুঝলি?
ছোট মেয়ে :-কাল রাতে যখন বিদ্যুৎ চলে গেলো, তখনই শিবলী ভাইয়া এলেন, একটু পরেই অন্ধকারে আপা বললেন, এই তুমি সেভ করনি কেন !
(১৫) জনৈক ভদ্রলোক :- এই ছেলেরা তোমরা এই কুকুর ছানাটিকে নিয়ে এত ঝগড়া করছ কেন?
বালকদ্বয় :- আঙ্কেল আমরা ঠিক করেছি আমাদের মধ্যে যে সবচেয়ে বড় মিথ্যা কথা বলতে পারবে সেই এ কুকুর ছানাটা পাবে।
জনৈক ভদ্রলোক :- বলিস কি রে খোকারা !! তোদের মত বয়সে তো আমি মিথ্যা কি তাই জানতাম না?
বালকদ্বয় :- তাহলে কুকুরছানাটি আপনিই পেলেন আঙ্কেল।
(১৬) এক স্কুলের শিক্ষক ছাত্রের উদ্দেশে বললেন বলতো B.B.C তে কি হয়।
ছাত্র :- স্যার বিবিসি তে হয় বেলা বিস্কিট কোম্পানি।
শিক্ষক :- ভারী বেয়াদব ছেলে তো ।
ছাত্র :- আপনারটাও ঠিক স্যার।
(১৭) দুই ছাত্র মারামারি করার পর শিক্ষক তাদের শাস্তি হিসেবে তাদের নিজের নাম ১০০ বার করে লিখতে বললেন।
১ম ছাত্র :- স্যার আপনি রহিমের পক্ষে রায় দিয়েছেন।
শিক্ষক :- কেন ! আমি তো দু’জনকেই সমানভাবে ১০০ বার নাম লিখতে দিয়েছি!!
১ম ছাত্র :- স্যার ওর নাম হচ্ছে আ: রহিম আর আমার নাম হচ্ছে ওমর ইবনে আব্দুল গাইয়্যুম।
(১৮) ছেলেকে ঘুম পারানোর জন্য মা গান গাইছেন - আয় আয় চাঁদ মামা-।
ছেলে :- মা চাঁদ নানা দেখতে কেমন?
মা :- চাঁদ আবার তোর নানা হলো কবে?
ছেলে :- সে কি মা! তোমার মামা হলে আমার নানা হবে না?
(১৯) নানা :- জানিস শচীন না আজও দারুন একটা সেঞ্চরি করলো!
নাতি :- শচীন কে নানা?
নানা :- প্রখ্যাত ক্রিকেটার।
নাতি :- প্রখ্যাত হয়েও কেন চুরি করল! দারুন চেন দেখে মনে হয় লোভ সামলাতে পারেনি।
(২০) খদ্দের :- এই সব রান্না কি খাওয়া যায়? ওয়ক থু: !! যাও তোমার ম্যানেজারকে ডেকে নিয়ে আস।
ওয়েটার :- ইয়ে স্যার মানে-------উনি তো পাশের হোটেলে খেতে গেছেন।
(২১) তিন বন্ধু মজা করে নিজেদের নাম বদলিয়ে রেখেছে যথাক্রমে Sombody, Nobody ও Mad এদের মধ্যে ছিল অধিক ঘনিষ্টতা। একদিন Sombody ক্ষুদ্ধ হয়ে Nobody কে খুন করলো। Mad তখন থানায় গেলো।
Mad :- স্যার Sombody Kills Nobody.
দারোগা :- হোয়াইট?
Mad :- Sombody Kills Nobody.
দারোগা :- হু আর ইউ?
Mad :- আই এ্যাম Mad স্যার।
দারোগা :- গেট আউট।
(২২) উকিল :- আপনি কি বিয়ে করেছেন?
আসামি :- জ্বি স্যার, করেছি।
উকিল :- কাকে বিয়ে করেছেন?
আসামি :- একজন মেয়েকে।
উকিল :- রাবিস! আপনি কি কখনো ছেলেকে বিয়ে করতে দেখেছেন?
আসামি :- জ্বি স্যার আমার বোন গত মাসে একজন ছেলেকে বিয়ে করেছে।
(২৩) একজন শিক্ষক ক্লাশে লেকচার দিচ্ছেন। পিছনের বেঞ্চে একজন ছাত্র ঘুমাচ্ছে।
শিক্ষক :- এই ছেলে আমার ক্লাশে ঘুমানো যাবে না।
ছাত্র :- যাবে স্যার একশ বার যাবে আপনি একটু লেকচারটা ধীরে দিলেই ঘুমানো যাবে।

(২৪)
Honest= সৎ
H – Hapy = সুখী
O – Orator = বক্তা
N – Native = অকপট,সহজ,সরল
E – Economical = মিত্যব্যায়ী
S – Sacred = পবিত্র,স্বর্গীয় দেবতা
T – True = বিশ্বস্ত
Honest এর অর্থ দ্বারায় = সুখী, অকপট, ভলো বক্তা, মিত্যব্যায়ী, পবিত্র, ও বিশ্বস্ত একজন।

(২৫)
POSTMAN = ডাক পিয়ন
P – Polite = শান্ত, ভদ্র
O – Obedient = অনুগত
S – Submissive = অত্মনিবেদিত
T – Temperate = মিতাচারী
M – Modest = বিনয়ী
A – Astute = বিচক্ষন
N – Neat = পরিষ্কার
উপরিউক্ত গুনের সমন্বয়ে একজন আদর্শ ডাকপিয়ন।

(২৬)
LO♥E = এর অর্থ
L = Lost (লস্ট)
O = Of (অফ)
V = Valuable (ভ্যালুয়েবল)
E = Energy (ইনারজি)
অর্থাত Lost Of Valuable Energy.

(২৭)
আচ্ছা উকিল সাব করও কুকুর যদি অন্য করও মুরগি খেয়ে ফেলে তবে মুরগির মালিক কি ক্ষতি পূরুণ চাইতে পারে?
উকিল :- জ্বি পারে।
মুরগির মালিক :- তাহলে আমাকে ১০০ একশ টাকা দিন কারণ যে কুকুরটা আমার মুরগি খেয়েছে সেটা আপনারই।
উকিল :- ও আচ্ছা দিচ্ছি আগে আমার কাছ থেকে পরামর্শ নেওয়ার জন্য ফি হিসেবে দুইশত টাকা জমা দিন।

(২৮)
অনেকদিন পর দুই বন্ধুর দেখা হলো।
১ম বন্ধু :- কিরে তোর ব্যাবসা বানিজ্য কেমন চলছে?
২য় বন্ধু :- ভালোই চলছে নিচে থেকে উপরে উঠেছি।
১ম বন্ধু :- কেমন?
২য় বন্ধু :- আগে করতাম জুতার ব্যবসা এখন করি টুপির ব্যবসা।

(২৯)
ইংরেজী শিক্ষক :- বলতো চাবি এর ইংরেজি কী?
ছাত্র :- শুনতে না পেয়ে কী স্যার।
ইংরেজী শিক্ষক :- ভেরি গুড হয়েছে।

(৩০)
শিক্ষক ক্লাশে বাংলা গ্রামারের পদ পড়াচ্ছেন----
শিক্ষক :- ছাত্রদের উদ্দেশ্য করে - বলতো একটি ছেলে গাছ থেকে মাটিতে পড়ে গেল এটি কোন পদ?
এক ছাত্র :- স্যার এটা বিপদ।

(৩১)
সন্ধায় দুই মাতাল নেশা করে ঢাকা রোড দিয়ে বাড়ী ফিরছে (একজন একটু বেশি আর একজন একটু কম নেশা করেছে)
কম নেশাখোর :- দোস্ত রাস্তার এক ধারে আয় পিছন থেকে একটা ট্রাক আসছে।
বেশি নেশাখোর :- আরে দোস্ত ট্রাক এলে কি হবে?
কম নেশাখোর :- কি হবে মানে! ট্রাকটি আমাদের উপর দিয়ে যাবে।
বেশি নেশাখোর :- আরে রাখ দোস্ত কত এ্যরোপ্লেন (বিমান) আমার মাথার উপর দিয়ে গেল আর এ সামান্য ট্রাক আমাদের উপর দিয়ে গেলে কি হবে?

(৩২)
মানিসক হাসপাতলে সদ্য আসা এক রোগী একমেন কিছু একটা লিখছে এমন সময় ডাক্তার এেসে উপস্থিত হন
ডাক্তার :- কি খবর! চিঠি লিখছেন নাকি?
রোগী :- (মুখ না তুলেই) হুঁ
ডাক্তার :- বেশ, বেশ তা কার কাছে লিখছেন?
রোগী :- আমার কাছেই
ডাক্তার :- (কৌতূহলী হয়ে) আছ্ছা কি লিখছেন শুনি?
রোগী :- (বিরক্ত হয়ে) আপিন নিশ্চয় একটা পাগল, নয়তো আপনার মাথা খারাপ আজ লিখে চিঠি পোষ্ট করব, দুদিন বাদে তা পাব তারপর খুলে পড়ব না পড়ে তো বলেত পারবো না কী লিখা আছে?

(৩৩)
১ম বন্ধু :- জানিস, অক্সিজেন ছাড়া মানুষ বাঁচতে পারে না। ১৭৭০ সালে এটা আবিষ্কৃত হয়েছিল।
২য় বন্ধু :- সত্যিই ! তার আগে মানুষ বাঁচত কি করে?

(৩৪)
১ম পাগল :- আচ্ছা বলতো নদীতে যদি আগুন লাগে তাহলে মাছেরা কোথায় যাবে?
২য় পাগল :- তাও জানিস না বুঝি ! গাছে উঠবে।
২য় পাগল :- আরে বোকা ! মাছ কি গরু নাকি যে গাছে উঠবে।

(৩৫)
ছিনতাইকারী :- ঝটপট বলুন প্রাণ দেবেন নাকি টাকা?
পথিক :- প্রাণটাই নাও , টাকা দিলেএই বুড়ো বয়সে খাব কি?

(৩৬)
ক্রেতা :- হাঁসের ডিম আছে?
বিক্রেতা :- নাই?
ক্রেতা :- ওই তো খাঁচায় ভরা হাঁসের ডিম।
বিক্রেতা :- ওগুলো হাঁসের না হাঁসির ডিম।

(৩৭)
বিচারক :- তুমি নিরীহ লোকটার গায়ে হাত তুলেছ কেন?
আসামি :- আল্লাহর কসম, হাত তুলিনি স্যার , আমি কেবল কয়েকটা লাথি মেরেছি।

(৩৮)
শিক্ষক ছাত্রকে পড়া জিজ্ঞেস করলে বরতে পারল না ।
শিক্ষক রাগ করে বললেন, তুমি কি বাসায় পড়?
ছাত্র :- না স্যার !
শিক্ষক :- কেন পড় না ?
চাত্র :- স্যার পরলে ব্যাথা পাই তাই।

(৩৯)
শিক্ষক :- বলতো ’সামথিং ইজ বেটার দান নাথিং ’ এর অর্থ কি?
ছাত্র :- স্যার! সামসুদ্দিনের বেটার নাতিন।

(৪০)
সুলতান :- কিরে মিজান ! সুন্দরবনের সিনারি কেমন দেকলি?
মিজান :- আরে বলিস না ঝোপ ঝাড় আর জঙ্গলের জন্য কোন সিনারি দেখা হলো না।

(৪১)
তালেব :- কি রে পিপলু, দড়ি নিয়ে দৌড়াচ্ছিস কেন?
পিপলু :- আত্মহত্য করতে গিয়েছিলাম। কিন্তু গাছে একটা শাপ দেখে পলিয়ে এলাম।

(৪২)
(Voice Change) পরীক্ষার হলে একজন পরীক্ষার্থী হাটাৎ জোরে চিৎকার দিয়ে উঠল।
শিক্ষক :- তুমি এত জোরে চিৎকার দিলে কেন?
ছাত্র :- স্যার, প্রশ্নে লেখা আছে ভয়েস্ চেঞ্জ
কর।

(৪৩)
১ম বন্ধু :- জানিস, অক্সিজেন ছাড়া মানুষ বাঁচতে পারে না। ১৭৭০ সালে এটা আবিষ্কৃত হয়েছিল।
২য় বন্ধু :- সত্যিই ! তার আগে মানুষ বাঁচত কি করে?

(৪৪)
১ম পাগল :- আচ্ছা বলতো নদীতে যদি আগুন লাগে তাহলে মাছেরা কোথায় যাবে?
২য় পাগল :- তাও জানিস না বুঝি ! গাছে উঠবে।
৩য় পাগল :- আরে বোকা ! মাছ কি গরু নাকি যে গাছে উঠবে।

(৪৫)
শিক্ষক :- যেকানে কিছুই জন্মায়না তাকে মরুভূমি বলে। বুঝেছ?
ছাত্র :- বঝেছি স্যার ।
শিক্ষক :- তাহলে একটা উদাহরন দাও।
চাত্র :- আমার দাদুর মাথার টাক স্যার।

(৪৬)
ছেলে :- বাবা, মনে আছে, তোমাকে যে কলেজ থেকে বের করে দেয়া হয়েছিল- সেই ঘটনা আমাদের একবার বলেছিলে?
বাবা :- হ্যাঁ, কেন?
ছেলে :- না, ভাবছি- ইতিহাস কিভাবে ঘুরে ঘুরে আসে?

(৪৭)
কানের অপারেশন করার পর
ডাক্তার :-আপনার কানের অপারেশন শেষ। এখন কেমন শুনছেন?
রোগী :- খুব ভালো।
ডাক্তার :-আমার ফি---টা------
রোগী :- জি------কিছু বলছিলেন?

(৪৮)
১ম ব্যক্তি :- আমি আগামী মাস থেকে যৌতুকের বিরুদ্ধে আন্দোলন গড়ে তুলবো।
২য় ব্যক্তি :- আগামী মাসে কেন? এ মাসেই আন্দোলন শুরু করুন।
১ম ব্যাক্তি :- আরে বোকা এ মাসেই তো আমার বিয়ে, আর আগামী মাসে আমার বোনের।

(৪৯)
রোগী :- ডাক্তার সাহেব আমাকে বাঁচান, গলায় বড় একটা মাছের কাঁটা আটকেছে।
ডাক্তার :- হুঁ কাঁটা তো অনেক বড়। এই নিন ওষুধটা প্রতিদন সকাল বিকাল দুফোঁটা করে চোখে লাগাবেন ।
রোগী :- অ্যাঁ! প্রবলেম গলায় আর ওষুধ দিচ্ছেন চোখের?
ডাক্তার :-জ্বি, এত বড় কাঁটা যে না দেখে খায় তার চোখের চিকিৎসা আগে করা প্রয়োজন।

(৫০)
বাড়িওয়ালা :- খোকা তোমার আব্বু আছেন?
খোকা :- জি না ।
বাড়িওয়ালা :- কখন আসবেন?
খোকা :- আপনি চলে গেলেই উনি খাটের নিচ থেকে বেরিয়ে আসবেন।

(৫১)
অথিতি :- আজ তিথির হাতের চা বেশ ভালো হয়েছে।
তিথি:-হ্যাঁ বাবু, বেড়ালে যদি দুধে মুখ না দিত তাহলে চায়ের স্বাদ আরও বাড়ত।
অতিথি :- অ্যাঁ !

(৫২)
ক্রেতা :- ডিমের দাম কত?
বিক্রেতা :- দশ টাকা হালি।
ক্রেতা :- কেন? এখনই তো বাজার এ বেশি ডিম পাওয়া যায়।
বিক্রেতা :- কিন্তু আজকাল মনে হয় মুরগিগুলো ফ্যামিলি প্লালিং করছে।

(৫৩)
এক বৃদ্ধ রোগীকে ডাক্তার ওষুধপত্র দিয়ে বললেন-বড়ির খাবার সবসময় ঢাকা রাখবেন।
রোগী উত্তর দিলো :- ঢাকা কেন স্যার কুমিল্লা রাখলে চলে না।

(৫৪)
তিন বন্ধু নদীর ধারে বসে কবিতা রচনায় রত।
১ম বন্ধু লিখছে :- মেঘ গুরু গুরু।
২য় বন্ধু লিখছে :- বাতাস উরু উরু
৩য় বন্ধু ছিলো হাবাগোবা তাই সে লিখছে :- নদীর ধারে বসে আছি আমরা তিন গরু।

(৫৫)
মা :- কলেজ থেকে আসতে দেরি হল কেন?
মেয়ে :- এক যুবক আমার পিছু নিয়েছিল।
মা :- তাই বলে দুই ঘন্টা লাগবে আসতে।
মেয়ে :- বারে! যুবকটি খুব আস্তে আস্তে হাঁটছিল যে!

(৫৬)
সিনেমা হলে দর্শকদের মধ্যে স্বামী-স্ত্রী এত কথা বলছিলেন যে, এক দর্শক বিরক্ত হয়ে বললেন ভাই সাহেব, আমি তো কিছুই শুনতে পাচ্ছি না ?
ভদ্রলোকের উত্তর :- স্বামী-স্ত্রীর কথা আপনি শুনবেন কেন?

(৫৭)
১ম বন্ধু :- বল তো তোর আর গাধার মধ্যে পার্থক্য কতটুকু?
২য় বন্ধু :- কেন, তোম আর আমার যেটুকু।

(৫৮)
অশিক্ষিত মা ও বিলেত ফেরত ছেলে :
মা :- অনেকদিন পর দেশে এলি। মুরগির কলিজাটা খা।
ছেলে :- Thank you.
মা :- ঠ্যাং (পা) খাবি বাবা দিচ্ছি, এই নে।
ছেলে:- Thank you.
মা :- বাকিটাও খাবি বাবা, নে খা।
ছেলে :- Thank you gv.
মা :- আরে বাপ, এক মুরগির কয়াট ঠ্যাং থাকে?

(৫৯)
বাগানের মালিক :- আর যদি কোন দিন তোমাকে আম চুরি করতে দেখি তবে তোমার বাবা কে বলে দিবো।
আম চোর :- আপনি ই”চ্ছা করলে এখনই বলতে পারেন, বাবা তো ঐ গাছের পতার আড়ালে লুকিয়ে আছেন।

(৬০)
স্ত্রী :- হ্যাঁ গো, আমি মরে গেলে তুমি রোজ কবরখানায় যাবে তো?
স্বামী :- আমি তো এখন থেকেই যাই। শাম্মি তো ওখানেই আমার জন্য অপেক্ষা করে।

(৬১)
একদিন একটি ছেলে এক ভিক্ষুককে ৫ টাকা দিয়ে বল্ল, আমার জন্য দোয়া করবেন।
ভিক্ষুক :- তা আচ্ছা বাবা ,তুমি কি কর?
ছেলে :- টোটো কোম্পানির ম্যানেজার।
ভিক্ষুক :- তাহলে বাবা আমি দোওয়া করি , তুমি টোটো কোম্পানির চেয়ারম্যান হও।

(৬২)
মালিক অফিসে এসেই কর্মচারীকে ধমকালেন।
রমিজ সাহেব কাল নাকি আপনি অফিস টাইমে মিস্ লতাকে নিয়ে সিনেমায় গিয়েছিলেন? ওকে আমার সঙ্গে একবার দেখা করতে বলুন তো।
রমিজ :- কিন্তু স্যার, ও কি আপনার সঙ্গে সিনেমা দেখতে রাজি হবে?

(৬৩)
গিট্টু :- জানিস, আমি কোনদিন ট্রেনের টিকিট কাটি না।
বিট্টু :- যেদিন টিটি ধরবে সেদিন মজা বঝবি।
গিট্টু :- আরে টিটি আমায় পাচ্ছে কোথায়, আমি তো ট্রেনেই চড়ি না।

(৬৪)
১ম ব্যক্তি :- কি ভাই কোমরে দড়ি বেধেছেন কেন?
২য় ব্যক্তি :- ফাঁসিতে ঝুলবো ।
১ম ব্যক্তি :- ফাঁসিতো গলায় বেঁধে দিতে হয়, কোমরে বেঁধেছেন কেন?
২য় ব্যক্তি :- গলায় দিয়ে দেখেছি, দম বন্ধ হয়ে আসে।

(৬৫)
বাবা :- খোকা আমার পাঞ্জাবির পকেট কেটেছে কেরে?
খোকা :- পকেটমার বাবা।
বাবা :- পকেটমার ! এটা আবার কে?
খোকা :- ও এক ধরনের পোকা বাবা।

(৬৬)
শিক্ষক :- বলতো মহাকর্ষ সূত্রটি কার এবং তার মন্ম কত সালে?
ছাত্র :- সূত্রটি বিজ্ঞানী নিউটনের কিন্তু তার মন্ম তারিখ জানিনা স্যার
শিক্ষক :- কেন, নামের সাথেই তো জন্ম তারিখ ১৬৪২ সালের ২৫ শে ডিসেম্বর লেখা আছে।
ছাত্র :- স্যার, আমি তো মনে করেছিলাম ১৬৪২ এই সংখ্যাগুলো নিউটনের মোবইল নাম্বার।

(৬৭)
মেয়েকে কাঁদতে দেখে বাবা জিজ্ঞেস করলেন---
বাবা :- তুমি কাঁদছ কেন?
মেয়ে :- দিদি মেরেছে ।
বাবা :- কখন মেরেছে ?
মেয়ে :- অনেকখন আগে মেরেছে।
বাবা :- আগে মারলে এখন কঁদছ কেন?
মেয়ে :- তখন তো মনে ছিল না, এখন মনে পড়েছে তাই কাঁদছি।

(৬৮)
পল্টু :- জানিস বিল্টু, আমার কাকা আমাকে একটা কুকুর উপহার দিয়েছে।
বিল্টু :- সেকি কামরায় না তো ?
পল্টু :- সেটা পরিক্ষা করার জন্যই তো তোকে দাওয়াত দিয়ে এনেছি!

(৬৯)
বাবা :- পরীক্ষায় কত পেয়েছিস?
ছেলে :- মাত্র একের জন্য একশ পাই নাই।
বাবা :- তাই নাকি ৯৯ পেয়েছিস বুঝি?
ছেলে :- না, বাবা দুইটা শূন্য পেয়েছি।

(৭০)
ঘটক :- শুনুন, ছেলে পক্ষ বলেছে বিয়ের দিন তার ডান হাতে নগদ দ’লাখ টাকা আর বাঁ হাতে আপনার মেয়েকে তুলে দিবেন। এখন আপনার কি চাওয়ার আছে ।
মেয়ের বাবা :- আমি কিচ্ছু চাই না। শুধু তার ছেলের ডান হাতটা কাটার জন্য বড় একটা রমদা চাই।

(৭১)
এক লোক একবার ড্রেসিং টেবিলের সামনে বসে পেপার পড়ছিল। ইতিমধ্যে মশা খুব উৎপাত শুরু করে দিলো। তাই সে মশা মারতে লাগল। কিছুক্ষন এভাবে চলার পর স্ত্রী জিজ্ঞেস করল-
স্ত্রী :- ওগো কয়টা মশা মারলে?
স্বামী :- ৮ টা । এর মধ্যে ৩ টা পুরুষ আর বাঁকি ৫ টা স্ত্রী মশা।
স্ত্রী :- কি করে বুঝলে?
স্বামী :- ৫ টা মেরেছি ড্রেসিং টেবিল থেকে আর ৩টা মেরেছি পেপাড়ের উপর থেকে। সাধারনত পুরুষরা পেপার পরে আর মেয়েরা থাকে ড্রেসিং টেবিলের কাছে। সুতরাং--------

(৭২)
একজন বিদেশী বাংলাদেশে এসে ছোটখাট এক হোটেলে ঢুকে ম্যানেজারকে বল্ল, গুড আফটার নুন (Good After Noon) । ম্যানেজার লেখাপড়া জানে না সে জবাব দিলো স্যার, এখানে গুড়, আটা, নুন কিছুই নেই।

(৭৩)
শিক্ষক :- আচ্ছা বলতো, তাজমহল কোথায় অবস্থিত?
ছাত্র :- জানি না স্যার।
শিক্ষক :- তাহলে বেঞ্চের উপর দাড়া।
ছাত্র :- বেঞ্চের উপর দাড়ালে কি তাজমহল দেখতে পাবো স্যার।

(৭৪)
পিতা :- ওঠে পড় খোকা । দেখছ না সূর্য ওঠে যাচ্ছে, এখনো শুয়ে আছো?
ছেলে :- হ্যাঁ বাবা, একটু বেশি না ঘুমালে তো সূর্যের সমান হবো না। কেননা, সূর্য তো সন্ধা ৬ টায় ঘুমাতে যায়, আর ওঠে ফজরের অনেক পরে। অথচ আমাকে ডে রাত্র এগারোটা পর্যন্ত জেগে পড়তে হয়। আবার মাঝখানে উঠে তাহাজ্জুতের নামাজ ফজরের নামাজ ও কুরআন তিলওয়াতটাও করতে হয়।

(৭৫)
পুলিশ কনস্টেবল হাতেনাতে ধরে ফেলল যে , তার স্ত্রী পকেট থেকে দশটা টকা সরাচ্ছে।
পুলিশ কনস্টেবল :- চলো থানায় চলো, এখন আমার ডিউটি ও আছে।
স্ত্রী :- না থানায় যাব না তার চেয়ে বরং ৫ টাকা নিয়ে আমায় ছেড়ে দাও।

(৭৬)
মেয়ের বাবা :- ঘটক মশায়। আমার একমাত্র মেয়ের জন্য একটা ভালো পাত্র চাই।
ঘটক :- আমার কাছে দুধের মত ফর্সা থেকে শুরু করে পাতিলের মত কালো পাত্র আছে। ২ফুট ৬ ইঞ্চি থেকে ৬ ফুট ১০ ইঞ্চি পর্যন্ত আছে। আপনার কোনটা চাই?
মেয়ের বাবা :- বলাতো যায় না, একটি মাত্র মেয়ে আমার এমন পাত্র চাই যে আমি চাইলে ঠান্ডা হবে আবার আমি চাইলে গরম হবে।
ঘটক :- এই নিন একটা সিলভারের পাত্র। এটা যখন চুলায় দিবেন তখন গরম, নামিয়ে রাখলে ঠান্ডা হবে।
মেয়ের বাবা :- আপনি আমার সঙ্গে ফাজলামি করছেন নাকি?
ঘটক :- কেন ফাজলামি করব কেন? আপনার পছন্দের পাত্রটাইতো দিলাম, আপনি চাইলেই ঠান্ডা আবার আপনি চাইলেই গরম।

(৭৭)
রোগী :- ডাক্তার সাহেব ঔষধের নিয়ম কানুন সব ভূলে বসে আছি। যদি দয়া করে আবার বলতেন?
ডাক্তার :- (রাগে দিশেহারা হয়ে) নিয়ম হচ্ছে , ১ম বড়ি খাবেন ঘুমানোর পর এবং ২য় বড়ি খাবেন ঘুম থেকে জাগার আগে।

(৭৮)
অধ্যপক :- ধর তুমি একটা গভীর জঙ্গলে দাঁড়িয়ে আছো। হটাৎ একটা বাঘ তোমার সামনে এসে হাজির হলো এ মহুর্তে তুমি কি করবে?
ছাত্র :- আমার আর কিছুই করার থাকবে না স্যার; যা করার তা তো বাঘই করবে।

(৭৯)
স্বামী :- এই দেখো তোমার জন্য কী সুন্দর একটা শাড়ী কিনে এনেছি।
স্ত্রী :- সুন্দর না ছাই! তোমার যা রুচী! আজ পর্যন্ত যা কিছু পছন্দ করে এনেছ সবই তো পচা। আসলে তোমার রুচীই নেই।
স্বামী :- তোমাকেও আমিই পছন্দ করে বিয়ে করেছিলাম ।

(৮০)
এক ভদ্রলোক ছেলেকে নিয়ে ট্রেনে সিট (জায়গা) না পেয়ে দাঁড়িয়েছিল । ট্রেনের ভিতর এক পাগল চিৎকার করছিলো। এটা দেখে ছেলে বাবাকে জিজ্ঞেস করছে। বাবা ঐ লোকটা ওরকম চিৎকার করছে কেন?
বাবা :- ওর মাথায় সিট (পাগলামী) আছে তো তাই।
ছেলে :- তাহলে আমি ঐ সিটেই বসব বাবা।

(৮১)
শিক্ষক :- বলতো আমি তোমাকে বিয়ে করলাম এর ভবিষৎ কাল কি?
ছাত্রী :- আমি তোমাকে তালাক দিলাম।

(৮২)
ডাক্তার :- বেশি বয়সের জন্য আপনার ডান পায়ের অবস্থা এমন হয়েছে।
রোগী :- বাজে কথা বলবেন না। আমার বাঁ পায়ের ও একই বয়স।

(৮৩)
শিক্ষিকা :- বলোত , আমি সুন্দরী কোন কাল?
ছাত্র :- অতীত কাল।

(৮৪)
আজিম উপন্যাস লেখাকে পেশা হিসেবে নিয়েছে। এর মধ্যে একদিন তার বন্ধু রনক তার খোঁজ নিতে এল।
রনক :- কিছু বিক্রি হলো এর মধ্যে।
আজিম :- হ্যাঁ, ফ্যান, ঘড়ি, আসবাবপত্র আর কিছু শার্ট।

(৮৫)
ক্লাশের এক ছাত্রের নাম ভারত।
ভিজিটর :- (ছাত্রদেরকে) বলতে পারবে ভারত কোথায় অবস্থিত? (ভারত তখন পয়খানায় গেছে)
ভারতের বন্ধু :- জ্বি স্যার ভারত এখন পায়খানায় অবস্থিত স্যার ডেকে নিয়ে আসবো স্যার?

(৮৬)
ইন্টারভিউ কক্ষে এক অল্প শিক্ষিত ব্যাক্তি ইন্টারভিউ দিচ্ছে।
প্র: কর্তা :- তুমি ইংরেজী গ্রামারের কোন অংশ ভালো পার?
স্যার ট্রান্সলেশন ভালো পারি।
প্র: কর্তা :- তাহলে বলতো ’সে গেলো তো গেলো এমনভাবে গেলো আর ফিরে এল না’ এর ইংরেজী কি হবে?
চটপট্ স্যার হি ওয়েন্ট টু ওয়েন্ট এমনভাবে ওয়েন্ট আর ডিড নট কাম।

(৮৭)
এক বুড়ো দম্পতির “ভুলে যাওয়ার সমস্যা” রোগ দেখা দিল। কিছুই তারা মনে রাখতে পারে না। তারা সিদ্ধান্ত নিল, ডাক্তার এর সাথে কথাবলবে। তো তারা ডাক্তার দেখাতে গেল।
ডাক্তার সবকিছু চেকআপ করার পর তাদের বলল, এটা হলো বয়সের সমস্যা। ডাক্তার তাদের বলল, আপনারা সবকিছু খাতায় লিখে রাখবেন, এ ছাড়া আপাতত আর কিছু করার নেই।
যাই হোক তারা বাড়ি চলে আসলো। আর সেদিন রাতে টেলিভিশন দেখার সময় স্ত্রী হঠাৎ করে রুমের বাইরে যাচ্ছে…
স্বামী: কোথায় যাও?
স্ত্রী: রান্নাঘরে।
স্বামী: আচ্ছা, আমার জন্য একটা আইসক্রিম নিয়ে আসবে।
স্ত্রী: আসবো।
স্বামী: খাতায় লিখে রাখ। নইলে আবার ভুলে যাবে।
স্ত্রী: আরে লাগবে না, মনে থাকবে।
স্বামী: থাকলে ভালো, আচ্ছা এক গ্লাস পানি নিয়ে আসতে পারবে?
স্ত্রী: পারবো না কেন?
স্বামী: এটা খাতায় লিখে রাখ।
স্ত্রী: লাগবে না, একটা আইসক্রিম আর এক গ্লাস পানি, এই তো।
স্বামী: হু, ঠিক আছে। আর শোন, একটা চানাচুর এর প্যাকেট নিয়ে এসো। এটা লিখে রাখ। এত কিছু মনে নাও থাকতে পারে।
স্ত্রী: আরে আমার স্মৃতি তোমার থেকে ভাল। মনে থাকবে। একটা আইসক্রিম, পানি আর চানাচুর এইতো।
স্বামী: হু।

২০ মিনিট পর। স্ত্রী রান্নাঘর থেকে ফেরত আসলো। তার হাতে একটি প্লেটে একটা কেক আর একটা ডিম।

স্ত্রী: এই নাও তোমার কেক আর ডিম।
স্বামী: আর বলেছিলাম না তোমার মনে থাকবে না। আনতে বললাম কফি আর আনলে কেক আর ডিম।

(৮৮)
খালাম্মা বাচ্চা ভাগ্নেকে - এস খোকন , এস লক্ষীটি একটা চুমু দিয়ে যাও
খোকন- না , চুমু দিলে তুমি আমায় মারবে ।
খালা- কবে তোকে চুমু দেওয়ার সময় চড় মারলাম, খোকন ।
খোকন- আহা আমাকে মারনি তবে একটু আগে ঘরের মধ্যে বাবাকে তো মেরেছ আমি দরজার ফাক দিয়ে দেখতে পেলাম

(৮৯)
এক লোক আফিস থেকে সন্ধায় বাড়ি ফেরার সাথে সাথে তার ছোট ছেলেটি লোকটির হাত ধরে টান দিয়ে বলল বাবা আমার জন্য চকলেট এনেছ, লোকটি মাত্র আফিস থেকে এসেছে মাথা এমনিতেই গরম-রাগের চোটে লোকটি ছেলেকে বলল সর শালার পো শালা।
লোকটির স্ত্রী রান্না করছিল, এই কথা শুনতে পেয়ে সে রান্না ঘর থেকে এসে স্বামীকে বলল একি তুমি নিজের ছেলেকে শালার পো শালা বলেগালি দিলে। ছেলেকে কউ শালা বলে।
স্ত্রীর কথা শুনে স্বামী স্ত্রী কে বলল দেখ মা মাথা ঠিক নেই!!!

(৯০)
নিম্ন মধ্যবিত্তের পাড়ায় হঠাৎ এক বিত্তশালী পরিবার বাড়ী পরিবার বাড়ী-ঘর বানিয়ে বাস করতে এল । প্রত্যোক কথায় কাজে টাকার গরম দেখিয়ে দেখিয়েতারা প্রতিবেশীদের সকাল - সন্ধ্যা কেবলই অবাক করে দিতএ লাগল । কোন এক দুপুর বেলায় মেয়েদের মজলিসের বড়লোক গিন্নি আসর জাকিয়ে বসে গল্পশুরু করেন
-আমার স্বামীর ভাই কেবল পাইপ টানতে চার জন লোক লাগে ।
- সে কি শুধু পাইপ খাওয়াতেই চারজন মানূষ খাটে?
- হ্যাঁ , একজন পাইপটা পরিস্কার করে , একজন তামাক ভরে তাতে , আরেকজন পাইপটি ধরিয়ে দেয়।
- এত গেক তিন জন । আরেকজন কি করে
- আরেকজন পাইপটি টানে । ওর আবার পাইপ খাওয়া সহ্য হয় না কিনা। ও তাই বরাবরের মত কাচি সিগারেটঅই খায়।

(৯১)
স্বামী অফিস থেকে ফিরে সাহাস্যে বউকে বললেন - কাল তোমার জন্মদিন এই নেকলেসটা এনেছি।
বৌ অনুযোগে করে করে বলে - কিন্তু তুমি বলেছিলে এবার একটা টিভি উপহার দিবে ।
স্বামীর উত্তর- হ্যাগো বলেছিলাম । কিন্তু ইমিটেশনের টিভি যে এখনো বাজারে পাওয়া যায় না ।

(৯২)
উকিল সাহেব হস্তদন্ত হয়ে বাড়ি ফিরলেন অনেক আগেই । উকিল গিন্নী অবাক হয়ে বললেন কোন দিকে চাদ উঠল আজ । এত সকাল সকালসাহেব যে বাড়ী চলে এলেন । যে কথা পরে বলছি , উকিল সাহেব বললেন আগে তোমার যাবতীয় কাপড় চোপড় আর গহনাগুলো শিগরীরতোমার বাপের বাড়ীতে রেখে আসোগে ।
আরো অবাক হয়ে গিন্নি বললেন ওমা সে কি কেন ?
আজ এক অতি কুখ্যাত চোরকে বেকুসুর খালাস দিয়ে এসেছি । সে নাকি সন্ধার পর কৃতজ্ঞতা জানাতে হবে ।

৯৩। প্রথম বন্ধুঃ জানিস, আমার মামার বাড়িতে এত বড় আম হয় যে দুটিতেই এক কেজি হয়ে যায়!
দ্বিতীয় বন্ধুঃ আরে তুই জানিস, আমার মামাবাড়িতে এত বড় বড় আম হয় যে চারটিতেই এক ডজন হয়ে যায়!

৯৪। দাদা আর নাতি ডাইনিং টেবিলে বসে গল্প করছে
দাদা : তোরা কি খাস … খাওয়াদাওয়া করেছি আমরা … হাতি খেয়ে হজম করতে পারতাম।
নাতি : তখন বাথরুম করতে কোথায় ?

৯৫। : বুঝলি, আমি লাখপতি। তোর মতো লোককে এক হাটে কিনে অন্য হাটে বেচতে পারি।
: আর আমি? কোটিপতি। তোর মতো মানুষকে কিনি, কিন্তু বেচার দরকার হয়না।

৯৬। তেলের দোকানে ইনকামটেক্সর লোক রেইড দিতে পারে এমন আশংকায় এক তেল ব্যবসায়ী তার কর্মচারীকে ডেকে বলল– ৩০ টিন তেল মাটির নীচে লুকিয়ে রাখতে ।

২ ঘন্টা পরে কর্মচারী এসে তেল ব্যবসায়ীকে বলল, স্যার ! ৩০ টিন তেল তো মাটির নীচে লুকিয়ে ফলেছি, এখন তেলের খালি টিনগুলো কোথায় রাখবো!!!!!

৯৭। যদি অ্যাবডোমিনাল পেইন বা পেটে ব্যথা হয়, তবে ডাক্তারকে পেটের ঠিক যেখানে ব্যথা বলে রোগী দাবী করছে-- তার বিপরীত দিক থেকে চাপ দিয়ে দিয়ে পরীক্ষা করে আসতে হয়। ঢাকা মেডিকেল কলেজে এক লোক এরকম পেটে ব্যথা নিয়ে আসলে ইন্টার্নী ডাক্তার পদ্ধতি অনুযায়ী পরীক্ষা শুরু করলেন।

ডাক্তার ও রোগীর মথ্যে কথোপকথন:

--"লাগে?"
--"হ্যাঁ লাগে।"
--"এখানে লাগে?"
--"হ্যাঁ লাগে।"
--"এইখানেও লাগে?"
--"হ্যাঁ লাগে।"
--"আশ্চর্য! এখন লাগে?"
--"হুম… লাগে।"
--বিরক্ত হয়ে ডাক্তার বলে ওঠেন, "দূরো মিয়া--কি লাগে?"
তৎক্ষণাৎ রোগীর জবাব, "…আরাম লাগে।"

৯৮। গৃহপালিত কুকুরের ভাবনা: "আমার মনিব আমাকে খেতে দেয়, থাকতে দেয়, আদর করে - আমার মনিব নিশ্চয়ই ফেরেশতা!"
গৃহপালিত বিড়ালের ভাবনা: "আমার মনিব আমাকে খেতে দেয়, থাকতে দেয়, আদর করে - আমি নিশ্চয়ই ফেরেশতা!!"

৯৯। গুরুতর অসুস্থ রোগী ও ডাক্তারের কথোপকথনঃ

-ডাক্তার, আমরা কোথায় যাচ্ছি?
-মর্গে।
-মর্গে মানে! আমি তো এখনো মরিনি।
-আমরা তো এখনো মর্গ পর্যন্ত পৌঁছাইনি!!!

১০০। একদিন নাসিরুদ্দিন হোজ্জা নদীর তীরে বসে ছিলেন। ঠিক সেই সময় ১০ জন অন্ধ লোক তাঁর কাছে এসে অনুরোধ করল তাদের নৌকায় করে ওপারে নিয়ে যেতে। হোজ্জা কাজটা করে দিতে রাজি হলেন ১০টি তাম্রমুদ্রার বিনিময়ে। হোজ্জা অন্ধ ১০ জনকে নৌকায় তুলে বৈঠা মেরে এগিয়ে যেতে লাগলেন। নৌকাটা ছিল বেশ ছোট, আবার হোজ্জা নৌকা ভালো বাইতে পারতেন না। তাই নৌকা টালমাটাল হতে লাগল। ফলে একজন অন্ধ ভারসাম্য হারিয়ে নদীতে পড়ে গেল। অন্য অন্ধরা জিজ্ঞেস করল হোজ্জাকে, কী ঘটেছে? জবাবে হোজ্জা বললেন, "ভয়ের কিছু নেই, সব ঠিক আছে, তোমাদের ৯টি তাম্রমুদ্রা দিলেই চলবে।"

১০১। শিক্ষক: রনি, তুমি কি খাবারের আগে প্রার্থনা করো?
রনি: না স্যার। আমার করতে হয় না। আমার মা ভালোই রাঁধে।


১০২। এক লোক নতুন রেস্টুরেন্ট খুলেছে, রেস্টুরেন্টের অন্যতম আইটেম খিচুড়ি।
এক কাস্টমার একদিন ওই লোককে বলল, ভাই, আপনার এখানকার খিচুড়ি কেমন?
- "আমার খিচুড়ি ঢাকার দ্বিতীয় সেরা খিচুড়ি।"- লোকটার জবাব।
- "তাহলে প্রথম সেরা কোনটার?"
- "বাকি সবগুলা।"
১০৩। শীতের মাঝ রাতে হোটেলে রুটি আর মাংস খেতে খেতে..
ভদ্রলোক: বাহ, এই মাঝ রাতেও তোমাদের রুটি দেখি বেশ গরম।
ওয়েটার: হবে না স্যার, বিড়ালটাতো রুটিটার উপরেই বসা ছিল।
১০৪। শিক্ষকঃ বলতো আলম, আম বা যে কোন ফল উপরের দিকে না গিয়ে নিচে পড়ে কেন?
ছাত্রঃ উপরে খাওয়ার লোক নেই তাই।
১০৫। শিক্ষকঃ ইংরেজিতে ট্রান্সলেশন করো-"সে ডুব দিল, কিন্তু উঠল না।"
ছাত্রঃ হি হ্যাজ ডাইড!
শিক্ষকঃ কীভাবে?
ছাত্রঃ সে তো আর ওঠেনি। তাহলে নিশ্চয় মারা গেছে!

১০৬। ১ম চাপাবাজঃ আমি এত গরম চা খাই যে, কেতলি থেকে সোজা মুখে ঢেলে দেই!
২য় চাপাবাজঃ কি বলিস! আমি তো চা-পাতা, পানি, দুধ, চিনি মুখে দিয়ে চুলোয় বসে পড়ি!

১০৭। শিক্ষক ক্লাসের সবাইকে একটি ক্রিকেট ম্যাচের উপর রচনা লিখতে বললেন। জাহিদ ছাড়া সবাই রচনা লিখতে ব্যস্ত হয়ে পড়ল।
জাহিদ শুধু লিখলঃ "বৃষ্টির কারণে ক্রিকেট ম্যাচটি পণ্ড হয়ে গেছে!!"

১০৮। বিচারকঃ গাড়িটা কিভাবে চুরি করলে বল ?
অভিযুক্তঃ আমি চুরি করিনি হুজুর! গাড়িটা কবরস্থানের সামনে দাঁড়িয়েছিল কি না, তাই ভাবলাম মালিক বোধহয় মারা গেছে, তার আর গাড়ির দরকার নেই।

১০৯। বাবুর্চি রান্না করছিল।
গৃহকর্ত্রী ধমকে উঠলেন, এ কী, তুমি না ধুয়েই মাছ রান্না করছ!
---মাছ তো সারা জীবন পানিতেই ছিল মেমসাহেব, ওটা আবার ধোয়ার কী দরকার!!

১১০। ক্যাপ্টেন: সৈনিক, আপনি কি সাঁতার জানেন?
সৈনিক: জানি, স্যার।
ক্যাপ্টেন: কোথায় সাঁতার শিখলেন?
সৈনিক: পানিতে স্যার।

১১১। মনোচিকিৎসকের কাছে এসেছেন একজনঃ "প্রতি রাতেই আমি একটা ভয়ঙ্কর স্বপ্ন দেখছি। দেখি, আমার শাশুড়ি পানিতে পড়ে গেছেন। তাঁর দিকে এগিয়ে আসছে একটা কুমির। ভেবে দেখুন, ইয়া বড় বড় দাঁত, কটকটে চোখ, ঘৃণার দৃষ্টি, ঠান্ডা ম্যাড়মেড়ে চামড়া···"

মনোচিকিৎসকঃ ঠিকই বলেছেন, এ এক ভয়ঙ্কর স্বপ্ন!
-রাখেন মিয়া, আমি তো কেবল শাশুড়ির কথা বললাম, কুমিরের কথা তো বলাই হয়নি!

১১২। উকিল সাহেব বেশ হন্তদন্ত হয়ে বাড়ি ফিরলেন অনেক আগেই।
উকিল গিন্নী অবাক হয়ে বললেন- কোন দিকে চাঁদ উঠল আজ! এত সকাল সকাল সাহেব যে বাড়ী চলে এলেন।
--সে কথা পরে বলছি, উকিল সাহেব বললেন, আগে তোমার যাবতীয় কাপড় চোপড় আর গহনাগুলো শিগগিরই তোমার বাপের বাড়ীতে রেখে আসো।
-আরো অবাক হয়ে গিন্নি বললেন, ওমা সে কী!! কেন ?
--আজ এক অতি কুখ্যাত চোরকে বেকসুর খালাস দিয়ে এসেছি। সে নাকি সন্ধ্যার পরে কৃতজ্ঞতা জানাতে আসবে!!

১১৩। বিচারক: আপনি দোষী না নির্দোষ?
আসামি: আপনি রায় দেয়ার আগে কেমনে বলি?

১১৪। একবার স্বর্গের দেবতারা আর নরকের শয়তানেরা মিলে ক্রিকেট খেলবে বলে ঠিক করল। স্বর্গের দেবতারা খেলায় জিত নিয়ে খুবই আত্মবিশ্বাসী, কারণ সব ভালো ভালো ক্রিকেটাররা স্বর্গে তাদের সঙ্গেই আছেন। কিন্তু শয়তানদের এই নিয়ে খুব বেশি চিন্তিত দেখা গেল না। তাদের নিশ্চিন্ত ভাবভঙ্গি দেখে এক দেবতা এক শয়তানকে ডেকে বলল, কী ব্যাপার, ভালো ভালো ব্যাটসম্যান তো সব আমাদের এখানে, কিন্তু তোমাদেরকে বিশেষ চিন্তিত মনে হচ্ছে না! শয়তান সঙ্গে সঙ্গে দাঁত বের করে শয়তানি হাসি দিয়ে বলল, তোমাদের যতই ব্যাটসম্যান থাকুক, আম্পায়ারগুলো তো সব আমাদের এখানে!

১১৫। এক লোক সবসময় ক্রিকেট নিয়ে মেতে থাকে। একদিন তার বৌ গোমড়া মুখে তাকে বলল, তোমার শুধু সবসময় ক্রিকেট আর ক্রিকেট ! তুমি তো বোধহয় আমাদের বিয়ের তারিখটাও বলতে পারবে না!

লোকটি লাফিয়ে উঠে বলল, ছি ছি, তুমি আমাকে কী মনে কর! আমি কি এতই পাগল নাকি? আমার ঠিকই মনে আছে, যেবার শ্রীলঙ্কার সঙ্গে ইন্ডিয়ার খেলায় টেন্ডুলকার এগারো রানের মাথায় মুত্তিয়া মুরলিথরনের বলে আউট হয়ে গেল, সেদিনই তো আমাদের বিয়ে হল!
১১৬। এক বৃষ্টির দিনে মালিক তার কাজের লোককে বলছে-
মালিক : রহিম, বাগানে পানি দিতে যা।
কাজের লোক : হুজুর আজকে তো বৃষ্টি হচ্ছে।
মালিক : ওরে গাধা!! বৃষ্

হায়রে প্রেম…

আমি চাইনি তোমার চোখের ইশারা,
চেয়েছি অপলক চোখের ভাষা।
আমি পাইনি, পূরণ হয়নি মোর আশা,
পেয়েছি বেদনা আর বেড়েছে হতাশা।

আমি চাইনি তোমার রাত হোক ঘুমহারা,
চেয়েছি আমায় নিয়ে একটু ভাবনা।
আমি পাইনি , পূরণ হয়নি মোর আশা,
পেয়েছি বোধয় তোমার দুঃস্বপ্নে জায়গা।

আমি চাইনি তোমার হাতের ছোঁয়া,
চেয়েছি তোমার হৃদয় দুয়ার থাকুক আমার জন্য খোলা।
আমি পাইনি, পূরণ হয়নি মোর আশা ,
শুধু কেঁদেছে হৃদয় ,প্রলাপ করেছে “ হায়রে ভালোবাসা” !!!

নকিয়া মোবাইল সহ ফেসবুকের বিভিন্ন টিপস এন্ড ট্রিকস

টিপস ২ ।
ফেসবুকে আপনি কি কখনো ব্ল্যাংক কমেন্ট করেছেন ??
চলুন আজ করে ফেলি ।
নিচের কোড থেকে প্লাস (+) বাদ দিয়ে কমেন্টে পোষ্ট করুন ।
@@+[1:[0:1: ]]
আর দেখুন মজা ।।
টিপস ৩।
নকিয়াফোনের গোপন কোড !
নোকিয়ার সকল ফোনের Default lock code: 12345
*#7780# রিসেট factory সেটিংস্ এর জন্য।
*#67705646# এটা LCD ডিসপ্লে ক্লিয়ার করবে। (অপেরেটর লোগোসহ)
*#0000# সফটওয়্যার ভার্সন দেখার জন্য।
*#2820# Bluetooth ডিভাইস অ্যাড্রেস।
*#746 -­ 025625#সিম clock allowed status দেখাবে।
*#92702689# - গোপন মেনু এখানে নিচের ইনফর্মেশন গুলো পাবেন I. Serial নাম্বার দেখাবে। II. সেট তৈরির তারিখ দেখাবে। III. শেষ কবে নাগাদ ফোন সার্ভিস করেছিলেন তার তারিখ দেখাবে। IV. ফোনের Life Time দেখাবে.
* #3370* - (EFR) deactivation. ফোনঅটোমেটিক restart হবে এবং ৩০% ব্যাটারি সাশ্রয় হবে যদি নেটওয়ার্ক খারাপ থাকে। (নোকিয়া ফোনের আগের মডেলগুলোতে ভালো কাজ করে) যদি আপনি আপনার নকিয়া S60 ফোনের Wallet code ভুলে যান, তাহলে reset করতেএই code ব্যবহার করবেন:*#7370925 -538#

আপনার মোবাইলের ভাষা চেঞ্জ হয়ে যায়তাহলে*0000# প্রেস করে ডায়াল করুন দেখবেন এক সেকেন্ডের মধ্যে আবারইংরেজি ভাষা এসে হাজির। এতে কাজ না হলে *#0044# এভাবে চেষ্টা করুন।

>>## Bonus মোবাইল ফোন এর কিছু গোপন কোড ? মোবাইল ফোন এর কিছু গোপন কোড জানা থাকলে মোবাইল ফোনসম্পর্কে অনেকটা ধারনা করা যায় যেমন -IMEI হার্ডওয়্যার ভার্সন সফটওয়্যার ভার্সন । IMEI কোড : আইএমইআই অর্থ হলোইন্টারন্যাশন ালমোবাইল ইকুইপমেন্ট আইডেন্টিটি৷ জিএসএম মোবাইল

 টিপস ৪।
আপনারা অনেকে মোবাইল ফ্লাস করতে চান কিন্তু Security code জানা থাকলে পারেন। আর অনেকে Security code ভুলে গেছেন আপনারা কিভাবে করবেন তাইতো. আমি তো আছি। প্রথমে Settings এ যান>তারপর Sync & backup এ যান>তারপর Create backup এ যান Continue তে ক্লিক করুন> তারপর সবটা তে Mark চিহ্ন দিন, তারপর Doneবাটমে ক্লিক করুন তারপর Created হয়ে গেলে কাজ শেষ । তারপর আপনার Memory Card এ ঢুকুন সেখানে দেখতে পাবেন Backup files নামে একটা Folder>এখানে ঢুকন>মাঝখানে Restore এ ক্লিক করুন দেখবেন আপনার মোবাইল ফ্লাস হয়ে গেছে,আর কোন Security code লাগবে না.
বি:দ্র: অনেক মোবাইলে এই সিস্টেমে কাজ হয় না ।

টিপস ৫।
Nokia Java Mobile এ Folder hide করুন।
এটা মূলত কাজ করবে নকিয়া জাবা সার্পোটেড মোবাইল গুলোতে , •প্রথমে আপনার মোবাইল এ ফোল্ডার তৈরী করুন যার নাম দিন SOFT.jad •এখন যে ফোল্ডার তৈরি করলেন তার ভেতরে আপনি যে ফাইল টি হাইড করতে চান তা move করান , •এবার আপনি আরও একটি ফোল্ডার এড করুন যার নাম দিন SOFT.jar •এখন কি হবে জানেন/১ম ফোল্ডারটি হাইড হয়ে যাবে । তবে ২য় ফোল্ডারটি মানে SOFT.jar টি delet অথবা rename দিলে ১ম ফোল্ডারটি SOFT.jad ফিরে আসবে ।

 টিপস ৬।
OPEN না করেই পড়ুন বন্ধুর মোবাইলে আসা SMS
অন্য কারো মোবাইল এ মেসেজ এলে খুব পড়তে ইচ্ছে করে। কিন্তু মনে হয় মেসেজ পড়লে যদি কিছু মনে করে। না ,এখন আর কিছু মনে করবে না । ওপেন নাকরে মেসেজ পড়তে পারবেন এখন থেকে। ১। নতুন মেসেজ এলে ওপেন করবেন না । শুধু back button চেপে Close করেদিন।
২। এবার Inbox এ যান।
৩ । তারপর Unread মেসেজ এর উপরে Pointer রেখে option এ যান।
৪। Forword Option সিলেক্ট করুন।
৫। এবার আপনি মেসেজ টি পড়তে পারবেন। পড়া শেষ হলে কারো কাছে Forward না করে Exit করে বের হয়ে আসেন।
৬। এবার Inbox এ দেখুন মেসেজ টি ওপেন করা হয়নি। Envelope symbol দেখাচ্ছে। তাহলে যার মোবাইল সে মনে করবে যে তার মেসেজ টি পড়া হয় নি। ভুলেও টিপস টি আপনার বন্ধুকে বলবেন না !!!!

 টিপস ৭।
Facebook Tricks ফেসবুকে কমেন্ট এর মধ্যে ছবি দিন!!! আপনার বন্ধু একটি স্ট্যাটাস দিয়েছে। এখন তার স্ট্যাটাস এর মধ্যেই তাকে চমকে দিন একটি ছবি পোস্ট দিয়ে। কাজ কিন্তু খুব কঠিন না খুব সহজ। ১মে যা করতে হবে তা হলো আপনি যে ছবিটি কমেন্ট করে পোস্ট করতে চান সেটি আপলোড করুন অথবা আপলোড করা ছবিতে যান যেটা আপনার ফেজবুকে আছে । এবার ছবিটি ফেসবুক থেকে ওপেন করুন অর্থাৎ যেখানে "add tag",বা "Edit image" ইত্যাদি লেখা থাকে। এবার ওপেন করা হলে আপনার ব্রাউজারের অ্যাড্রেস বার থেকে লিংক টি কপি করে নিন। এবার আপনার বন্ধুর স্ট্যাটাসে কমেন্ট বক্সে লিংক্টি বসিয়ে দিন। http://.... ব্যাস এবার দেখুন আপনার বন্ধুর স্ট্যাটাসে ছবি পোস্ট হয়ে গেছে। তাহলে সবাই ১টা করে কমেন্টে ছবি যোগ করুন ।
সবাইকে ধন্যবাদ। 

খুব কষ্ট লাগে


কখনো কি ১টি রুটিকে ৮ ভাগ করে খেয়েছেন ??
হয়তো খাননি কিন্তু ওরা খায়………:#(

কখনো কি একটি ছেড়া জামা ২-৩ বছর পরেছেন ??
হয়তো পরেননি কিন্তু ওরা পরে………:#(

কখনো কি শীত লাগলে রাতে কিছু গাঁয়ে না দিয়ে ঘুমান ??
হয়তো কখনোই না কিন্তু ওরা ঘুমায়…….:#(

এই ওরাই আমাদের জীবনেক বিলাস বহুল করে তুলেছে।।কন্তু বিনিময়ে তারা আমাদের কাছ থেকে শুধুই অত্যাচারিত হচ্ছে।

এই ওদের পাশে গিয়ে দাঁড়ান…..আর আপনার সাহায্যের হাতটি বাড়িয়ে দিন।আপনার এই সাহায্যই পারে তাদের বাঁচে থাকার স্বল্প পরিমাণ আশা যোগাতে।


#গরীবদেরও_ভালবাসতে_শিখুন

আমাদের বেলকুচি

ইতিহাস ও অবস্থানঃ

প্রাথমিক ইতিহাসঃ ১৭৮৭ সালে সিরাজ আলী চৌধুরী বড়বাজু পরগনার সাত আনা ক্রয় করে জমিদারী পত্তন করেন। বেলকুচি ছিল সেই সিরাগঞ্জ জমিদারির রাজধানী। যমুনার করালগ্রাসে কয়েকবার জমিদারী নিশ্চিহ্ন হয়েছে। আইয়ুব খানের আমলে ১৯৭৯ সালে থানা সার্কেল অফিসার এবং স্বাস্থ্য অফিসারের পদ সৃষ্টি হয়। মূলতঃ ১৯২১ সালে শাহজাদপুর উল্লাপাড়া, সিরাগঞ্জ থানা সমূহ হতে ১০৮ টি মৌজা নিয়ে বেলকুচি থানা প্রতিষ্ঠিত হয়। প্রথমে বেলকুচি মৌজায় এর কার্যালয় স্থাপিত হয়। গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের নতুন প্রশাসনিক ব্যবস্থার আওতায় এই থানাকে ১৯৮৩ সালে বেলকুচি মান উন্নীত থানা হিসাবে উদ্ধোধন করা হয়। পরে এটি উপজেলা হিসাবে মর্যাদা পায়। বর্তমানে বেলকুচি উপজেলা একটি পৌরসভা, ৬টি ইউনিয়ন, ১০৯টি মৌজা এবং ১৫১টি গ্রাম নিয়ে গঠিত।
ভৌগোলিক অবস্থান সিরাজগঞ্জ জেলা সদর হতে ২০ কিঃ মিঃ দূরত্ব দক্ষিণ দিকে অবস্থান। বেলকুচি উপজেলাটি ২৪˚ ১৩র্ উত্তর অক্ষাংশ থেকে ২৪˚ ২২র্ উত্তর অক্ষাংশ এবং ৮৯˚ ৩৭র্ পূর্ব দ্রাঘিমাংশ থেকে ৮৯˚ ৪৭র্ পূর্ব দ্রাঘিমাংশ পর্যমত বিস্তৃত।
উপজেলার ইতিহাস ১৯২১ সালে শাহ্জাদপুর, উল্লাপাড়া ও সিরাজগঞ্জ থানা হতে মোট ১০৮টি মৌজা নিয়ে বেলকুচি থানাটি প্রতিষ্ঠিত হয়। প্রথমে বেলকুচি মৌজায় এর কার্যালয় স্থাপিত হয়। প্রশাসনিক ব্যবস্থার আওতায় এই থানাকে স্থানীয় সরকার অধ্যাদেশ ১৯৮২ বলে এপ্রিল ১৯৮৩, ১লা বৈশাখ ১৩৯০ বাংলা সনে বেলকুচি থানাকে মানোন্নীত থানা হিসেবে উন্নীত করা হয়। বর্তমানে বেলকুচি উপজেলাটি ১টি পৌরসভা, ০৬টি ইউনিয়ন, ১০৮টি মৌজা ও ১৫১ টি গ্রাম নিয়ে গঠিত। ইউ/পি গুলো হলোঃ (১) বেলকুচি সদর, (২) রাজাপুর, (৩) ভাঙ্গাবাড়ী, (৪) দৌলতপুর, (৫) ধুকুরিয়াবেড়া ও (৬) বড়ধুল। উপজেলা শহরটি ৮টি পূর্ণ মৌজা ও ১টি’র আংশিক মৌজা নিয়ে গঠিত। উপজেলা শহরের আয়তন ১৯.৩০ বর্গ কিঃমিঃ।

উপজেলা নির্বাহী অফিসঃ

বেলকুচি উপজেলা নির্বাহী অফিসারের কার্যালয়টি বেলকুচি পৌরসভাধীন চালা মৌজার সওজ এর আগমনী রাস্তা হতে প্রায় ২৫০ মিটার দূরে প্রাক্তন সি,ও (ডেভঃ) অফিস যা বর্তমানে উপজেলা প্রশাসনিক কার্যক্রমের কেন্দ্র বিন্দু হিসেবে পরিচালিত হয়ে আসছে। প্রশাসনিক বিকেন্দ্রীকরণ প্রক্রিয়ার অংশ হিসেবে এপ্রিল ১৯৮৩, ১লা বৈশাখ ১৩৯০ বাংলা সনে বেলকুচি থানাকে মানোন্নীত থানা হিসেবে উন্নীত করা হয়। উল্লেখ্য যে যমুনা নদী ভাঙ্গনের বিষয়টি বিবেচনা করে তৎকালীন উর্দ্ধতন কর্তৃপক্ষ কোর্ট ভবনসহ কিছু আবাসিক কোয়ার্টার চালা গ্যারেজের পশ্চিম পার্শ্বে নির্মাণের সিদ্ধামত দেন।

সংক্ষিপ্ত তথ্যাবলীঃ

উপজেলার নামঃ বেলকুচি। আয়তনঃ ১৬৪.৩১ বর্গ কিঃমিঃ।(এটি সিরাজগঞ্জ জেলার ২য় ক্ষুদ্রতম উপজেলা) ইউনিয়েনের সংখ্যাঃ ০৬ টি মোট পৌরসভার সংখ্যাঃ ০১ টি মোট মৌজার সংখ্যাঃ ১০৮ টি। মোট জমির পরিমাণঃ ১৩,৮১৬ হেক্টর। মোট কৃষি পরিবারের সংখ্যাঃ ২৭,৯৮৩ টি। মোট সেচ আওতাধীন জমির পরিমাণঃ বোরো- ৭১৮০ হেঃ, গম- ১৬০ হেঃ, শাক-সবজি ১০০ হেঃ। প্রধান নদীঃ ০২ টি। (যমুনা ও হুড়া সাগর) মোট গ্রামের সংখ্যাঃ ১৫১ টি। মোট জনসংখ্যাঃ ৩,০২,৬৭৮ জন। জনসংখ্যার ঘনত্বঃ ১,৮৪২ জন মোট খানার সংখ্যাঃ ৫৭,৬৬৬ টি। সরকারী প্রাথমিক বিদ্যালয়ের সংখ্যাঃ ৮২ টি। রেজিঃ প্রাথমিক বিদ্যালয়ের সংখ্যাঃ ৫৭ টি। কমিউনিটি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের সংখ্যাঃ ০৭ টি। কে.জি স্কুলঃ ১১ টি। প্রাথমিক বিদ্যালয়ে ভর্তির হারঃ ৮০% প্রায়। উপবৃত্তি প্রাপ্ত প্রাথমিক বিদ্যালয়ের সংখ্যাঃ ১২৩ টি। উপবৃত্তি পায় না এমন বিদ্যালয়ের সংখ্যাঃ ২৩ টি। মহাবিদ্যালয়ের সংখ্যাঃ স্নাতক-০৫, উচ্চ মাধ্যমিক-০২, বিজনেস ম্যানেজমেন্ট-০১ মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের সংখ্যাঃ ২০ টি। নিমণ মাধ্যমিক বিদ্যালয়ঃ ০৩ টি। কারিগরি বিদ্যালয়ঃ ০১ টি। মাধ্যমিক স্কুল এন্ড কলেজঃ ০১টি। মাদ্রাসাঃ দাখিল-০৭টি আলিম-০১টি, ফাজিল-০৪ টি। এবতেদায়ী মাদ্রাসা ২৩ টি। ফোরকানিয়া মাদ্রাসা ১০ টি। মোট হাট-বাজারের সংখ্যাঃ ২০টি। মসজিদের সংখ্যাঃ ৫১০ টি। মন্দিরের সংখ্যঃ ৩৫ টি। গির্জার সংখ্যাঃ ০১ টি। টেলিফোন এক্সচেঞ্জঃ ০১ টি। রেষ্ট হাউজঃ ০২ টি। (০১টি জেলা পরিষদের ডাক বাংলো এবং ০১ টি ব্যক্তিগত মালিকানাধীন) ব্যাংকঃ ১৫টি। হাসপাতালঃ ০১টি সরকারি, ০২টি বেসরকারি উপ-স্বাস্থ্য কেন্দ্রঃ ০২টি। যক্ষা ও কুষ্ঠ নিরাময় কেন্দ্রঃ ০১টি। কমিউনিটি ক্লিনিকঃ ৪২টি। ইউনিয়ন ভূমি অফিসঃ ০৪টি। ডাকঘরঃ ১৮ টি। খাদ্য গুদামঃ ০২টি। (ধারণ ক্ষমতা ৬৫০ মেঃ টন প্রতিটি)

নির্বাচন সংক্রান্ত তথ্যাবলী

(১) মোট ভোটার সংখ্যাঃ ১,৯৬,২৩৯ (পুরুষ-৯৯,৪১১ মহিলা- ৯৬,৮২৮)। (২) মোট ভোটার এলাকার সংখ্যাঃ ১৯৯ টি। (৩) প্রস্ত্ততকৃত মোট পরিচয় পত্রঃ ১,৯৬,২৩৯ টি। (৪) বিতরণকৃত পরিচয় পত্রঃ ১,৯৬,২৩৯ টি। (৫) নির্বাচনী এলাকাঃ ৬৬ সিরাজগঞ্জ-৫ (বেলকুচি-চৌহালী উপজেলা নিয়ে গঠিত)

খ্যাতিমান ব্যক্তির নাম

  1. কবি রজনীকান্ত সেন
  2. ডঃ আব্দুল হামিদ, সাবেক ভাইস চ্যান্সেলর, ইসলামিক বিশ্ববিদ্যালয়, কুষ্টিয়া ।
  3. আব্দুল মমিন তালুকদার, সাবেক মন্ত্রী ও বাংলাদেশ সংবিধান প্রণয়ন কমিটির সদস্য।
  4. এম.এ মতিন, সাবেক সংসদ সদস্য।
  5. মোঃ শহিদুল্লাহ্ খাঁন, সংসদ সদস্য।
  6. ডাঃ কে,বি,এম, আবু হেনা, সংসদ সদস্য।
  7. মোঃ আব্দুল লতিফ বিশ্বাস, মন্ত্রী, মৎস্য ও পশু সম্পদ মন্ত্রণালয়।
  8. বিচারপতি জনাব মোঃ মোজাম্মেল হক, জুডিশিয়াল
  9. প্রফেসর ডঃ নজরুল ইসলাম, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়।
  10. আলী আলম, উপজেলা চেয়ারম্যান।

 


 

কবিতাঃ সুরভী তোমাকে বলছি

রাত্রি এলে দু’চোখ যখন বুজি
তখন তোমার মুখখানাই শুধু খুঁজি ।
তোমার মুখখানা ভিজে এলে
আমার দু’চোখ ভিজে অশ্রুজলে ।
মনে মনে বলি , কেন চলে গেলে ?
কল্পনার তুমি শুধু হাস আর হাস ,
আর আমাকে বল , “কেন এত ভালবাস” ?
আমি নিজে নিজেই অঙ্ক কষি
সত্যিইতো কেন তোমায় ভালবাসি ?
শুধু জানি , কোথাও কখনও দেখিনি এত মায়াভরা মুখ আমি ।
তোমার তুলনা তুমি , শুধু তুমি ।
‘সুরভী’ তোমার মুখ
আমায় দেয় প্রচণ্ড সুখ ।
তোমাকে ছাড়া
বড় অসহায় আমার হৃদয় বেচারা ,
তোমায় যে বড় ভালবাসি । ভালবাসি । ভালবাসি ।
যেমনি আকাশকে ভালবাসে রাতের শশী ।
প্রিয়তমা , আমি মিথ্যে বলছিনা এক রত্তি
আমার ভালোবাসা যে সত্যি
রাতের তারার মত সত্যি ।
যদি থাকতো ভালবাসার নিক্তি
তাহলে বুঝতে আমার ভালবাসার শক্তি ।
‘সুরভী’ আজও আসেনা মোর চোখে ঘুম
যদি না দেই তোমার ছবিতে চুম ।
বরষায় আজও কিনি ‘কদম’ তোমাকে দেব বলে
কিন্তু সেই কদম ভিজে দু’নয়নের জলে ।
কত কথা বলব তোমায় ভাবি আমি সখি
সেই কথার ঝুরি দিয়ে কবিতা লিখি ।
পৌঁছুবে কি কোনদিন তোমার কাছে আমার কবিতা ?
কবিতা পড়ে পড়বে কি মনে হারানো দিনগুলোর কথা ?
তুমি ক্ষণিকের জন্যে যাবে কি পিছনের দিনে ফিরে ?
যেদিন আমি ছিলাম তোমার সমস্ত হৃদয় জুড়ে ।
কি হবে আর পিছনে ফিরে ?

শুকনো ফুলে থাকেনা কোন ঘ্রাণ
তাজা ফুলের কাছে শুকনো ফুল যে ম্লান ।
এমন কেন হয় ? কেন এমন হয়ে যায় ?
যাকে চেয়েছি প্রতিটিক্ষণ –
চিরদিনের জন্য কেন সে হারায় ?
হয়তো হারিয়েছো তুমি কোন জানা ঠিকানায়
কাছে থেকেও যায়না দেখা তোমায় ।
তোমার নুখ যে ঢাকা কুয়াশায় ।
তবুও এ হৃদয় বাড়ে বাড়ে তোমাকে চায়
থাকে প্রতীক্ষায় । অনাগত একটি দিনের প্রতীক্ষায় ।
যদি কোথাও কোনকালে তোমাকে আবার ফিরে পায় !
আরেক জীবন আছে এই জীবনের শেষে
সেদিন কি কাছে আসবে তুমি আমায় ভালোবেসে ?
কথা দাও ‘সুরভী’ তুমি আসবে সেদিন ফিরে ,
আমি থাকব তোমার প্রতীক্ষায় হাজার বছর ধরে ।
পরের জন্মে কোন জলাশয়ের ধারে
‘সুরভী’ তুমি আবার আসিও ফিরে ।
জীবনতো শুধু বর্তমানকেই ঘিরে ।

ভালবাসার সুন্দর সম্পর্কগুলো নষ্ট হওয়ার কারন

" ভালোবাসা কি...?" এ ই একটি বিষয় নিয়ে অনেক লেখক অনেক কিছু লিখে গেছেন ...
এ নিয়ে নতুন করে ব্যাখ্যা দেওয়ার প্রয়োজন নেই ...।
আমি শুধু এই টুকু বলতে পারি... ভালোবাসা হারালে মানুষ অদ্ভুত এক বিষণ্ণতায় ভোগে ...বিষণ্ণতা এক অদ্ভুত রোগ, যখন পেয়ে বসে, মানুষের মনটা কেমন স্যাঁতস্যাঁতে হয়ে যায়, কিছুই ভাল লাগে না, কিংবা ভাল লাগার অনুভূতি গুলো সাময়িকভাবে বিশ্রাম নিতে শুরু করে। কোন কারণ নেই, কোন ব্যাখ্যা নেই, তবুও এক ভূতা অনুভূতি কেমন করে চারপাশের সবকিছুকে কেমন বিরক্ত এবং অসহনীয় করে তুলে তা বলে বা লিখে বুঝনো কঠিন।
যাই হোক মূল আলোচনায় আসি ...।
"সম্পর্ক গড়া যতটা সহজ, রক্ষা করা আরো কঠিন।" একটা আবেগ থেকে ভালবাসার জন্ম হয়। ঠিক নিষ্ঠুর আবেগের মধ্যে দিয়ে সম্পর্কগুলো নষ্ট হয়। সম্পর্ক নষ্ট হবার অনেক কারণ রয়েছে। দুইজনের ভাবের আদান প্রদান দিয়ে সম্পর্ক শুরু হয়। একটা আলোচনা হয়। বোঝাপড়া হয়। ভাললাগা মন্দ লাগাগুলো নিয়ে আলোকপাত করা হয়। কিছু বিধিনিষেধ আরোপিত হয় একে অপরের মধ্যে। (এই বিধিনিষেধগুলো প্রথম প্রথম ভাল লাগে, যদিও কারো কারো নিকট এগুলো পরবর্তীতে তিক্ততায় রূপান্তরিত হয়)
নিচের কথা গুলো অধিকাংশ মানুষের ক্ষেত্রে সত্যি সব ক্ষেত্রে নয় ... আমি জাস্ট আপনাদের জানানোর চেষ্টা করেছি ... এখান থেকে যা যুক্তি সংগত মনে করবেন তা গ্রহণ করবেন আর যা মনে হবে না ইগ্নোর করবেন ... আমাদের অধিকাংশ বৈশিষ্ট্য একই হলেও সবার আবস্থান ও পরিস্তিতি একই নয় ...
সম্পর্কের ভাঙ্গনের কারণসমূহ:
--------------------------------
১. একই সময়ে অধিক সম্পর্ক বজায় রাখা:
এই বিষয়টি সম্পর্ক নষ্ট করার ক্ষেত্রে সবচেয়ে বেশী দায়ী। একই সাথে একাধিক মানুষকে তার জীবনে স্বাগতম জানানো অন্যায় বৈকি। এটা মনের সাথে প্রতারণার শামিল। এটা এক ধরণের মানসিক অসুস্থতা। এই অসুস্থতা মহামারী আকারে ধারণ করেছে আমাদের বর্তমান সমাজে। যখন কোনোভাবে প্রকাশ পায়, তার প্রিয় মানুষটি অন্য একজনকেও মন দেওয়া নেওয়া করছে, তখনই দেখা দেয় বিপত্তি। মানসিক সংঘর্ষের সাথে সাথে শারিরিক সংঘর্ষও দেখা দেয়। অতিরিক্ত আবেগের কারণে অনেকে আত্মহননের পথ বেছে নেয়। অনেক ক্ষেত্রে প্রিয় মানুষকে ভাড়াটে গুন্ডা দিয়ে খুন পর্যন্তও করাতে পারে। অনেক সময় একটা বিষয় দেখা যায়, একজনের সাথে যায় যায় অবস্থা; এমন সময় নতুন কারো সাথে সম্পর্কে জড়ায়। আগাম দু:খকে লাঘবের জন্য। যখন নতুন মানুষের সাথে সম্পর্ক ভাল হয়ে ওঠে, তখন আগের মানুষটি পুরোনো হয়ে যায়। আবার কোনো কারণে নতুন মানুষটির সাথে সম্পর্ক টানাপোড়েন দেখা দিলে, পুরোনোকে স্বাগতম জানায়। এভাবে দোটানা সম্পর্ক তৈরী হয়। একই সাথে কয়েকটি জীবন নিয়ে খেলায় মত্ত হয়ে ওঠে। কোনো একটা সম্পর্কের বুলি হয়। এটা সাংঘাতিক অন্যায়।
২. বিশ্বাস ভঙ্গ করা:
ভালবাসার পূর্ব শর্ত হলো বিশ্বাস। এটা ভাঙ্গলে আর সেটা ভালবাসা থাকে না। ঘৃণায় পরিনত হতে থাকে ক্রমে ক্রমে, অথচ ভালবাসা চালিয়ে যায়। কিন্তু পূর্বের মতো আর পূর্ণ ভালবাসার স্থানে চিন্তা করা যায় না। ভীতটা নড়বড়ে হয়ে যায়। শেয়ারিং বা যত্নটা যখন কমতে শুরু করে, তখনই ভাঙ্গনের রূপরেখা অংকিত হতে শুরু করে।
৩. মিথ্যা বলা:
ভালবাসা সত্য, শ্বাশ্বত। মিথ্যার উপর বেশিদিন কোনো ভালবাসা টিকে থাকতে পারে না। প্রশ্ন হলো, ভালই যদি বাসবে, তাহলে মিথ্যা কেন? যখনই প্রিয় মানুষটার পছন্দের বাইরে কোনো কাজ করে ফেলে, তখনই মিথ্যার আশ্রয় নেয়। আর প্রিয় মানুষটি জেনে ফেললে হয় বিপত্তি। ঝামেলা, চেঁচামেচি, ঝগড়া-বিবাদ এর সৃষ্টি হয়।
৪. অসুস্থ ভালবাসার প্রকৃতি অনুশীলন:
ভালবাসা মানে প্রিয় মানুষটির নির্দেশ পালন নয়। ভালবাসা মানে আবদ্ধ পাখির মতো আটকে থাকা নয়। ভালবাসাটা ভেতর থেকে আসে। যদি তা না আসে, জোর করার দরকার নেই। জোর করলে তা ধরে রাখা আরো কঠিন। কোনো পাখিকে একবার আটকে রেখে ছেড়ে দিয়ে দেখো, সে তোমার কাছ থেকে কত বেগে ছুটে চলে !! তুমি কি তার জন্য বৃথা অপেক্ষা করতে পারো? নিশ্চই পারো না ! বরং ভালবেসে তাকে কাছে রাখার চেষ্টা করতে পারো। যখনই একটা মানুষ দেখে যে তার সাথে চললে সে পরাধীনতার শৃঙ্খলায় আবদ্ধ হয়ে যেতে পারে, তখনই সে সিদ্ধান্ত পরিবর্তন করে। আর সেটাই স্বাভাবিক।
৫. মনের মনুষকে অন্য কারো সাথে তুলনা করা (উচ্চাকাঙ্খা):
এই বিষয়টি এখন অনেক বেশি দেখা যায়। তার প্রিয় মানুষটি ওর মতো ভাল না, ওর মতো চেহারা না, ওর মতো সুন্দর করে কথা বলে না, ওর বয়ফ্রেন্ড বা গার্লফ্রেন্ড এর মতো দামী দামী গিফট দেয় না, ওর মতো মোবাইলে কল দেয় না, ওর মতো ফার্স্টফুডে ঘন ঘন যায় না, ওর মতো হাজারটা অভাববোধ নিজের মনকে বিতাড়িত করে। ভালবাসার মান হয়ে যায় সস্তা। কেউ বুঝতে চায় না যে ভাল'র ভাল আছে। এক জায়গায় স্থির না হলে বা পূর্ণ মনোযোগী না হলে সম্পর্ক নষ্ট হবেই।
৬. সামাজিক যোগাযোগের সাইট (ফেসবুক, টুইটার, স্কাইপি, গুগল প্লাস, ):
সামাজিক যোগাযোগের কারণে বিভিন্ন মানুষের সাথে সহজেই যোগাযোগ স্থাপন হচ্ছে। তার কিছু খারাপ প্রভাবগুলোও চোখে পড়ার মতো। নিজেকে সস্তা করে বিক্রি করে দেওয়াটা কয়েকটা মুহূর্তের ব্যাপার। ভালবাসার মানুষটিকে চোখের সামনেই দেখছে অন্য মানুষগুলোর সাথে ভাবের বিনিময় করতে। কিছু ব্যাপার হয়তো মেনে নিতে পারে না। আর সম্পর্কগুলো তখন বুলি দেওয়া হয়। মুরগী জবাই করার মতো।
৭. দৈহিক সম্পর্ক:
এখন থেকে ১০ বছর আগেও এটি স্বপ্ন ছিল। আর এখন এটা ডাল-ভাত। কয়েকদিনের সম্পর্ক হয়ে উঠলেই এটি দৈহিক সম্পর্কে রূপ নেওয়াটা ঐতিহ্যগত হতে শুরু করেছে। আর সেখানেই যত বিপত্তি। যখন কয়েকদিনের পরিচয়ে খুব ঘনিষ্ঠ সম্পর্কে লিপ্ত হয়, তখন সে ভাবতে শুরু করে, তাহলে এই ছেলে বা মেয়ে অন্যদের সাথেও ঠিক এমন করেছে। শংকা তৈরী হয়ে যায়। এটা ভাবতে শুরু করে, দৈহিক সম্পর্কের পরে। আগে এটা চিন্তা করে না। ইচ্ছা করেই। কারণ সে সাময়িক আনন্দ নিজেও ভোগ করতে চায়।
৮. পরস্পরের প্রতি শ্রদ্ধাবোধ কমে যাওয়া:
একজনের অগোচরে কোনো খারাপ কাজে লিপ্ত হওয়াটা সত্যিই ভালবাসার পরিপন্থি। এটা কমিটমেন্টের ব্যাপার। কথা দিয়ে কথা রাখার ব্যাপার। ভালবাসার মানুষের প্রতি হৃদয়ের অন্ত:স্থল থেকে যদি টান অনুভব না করা যায়, তাহলে ভালবাসার তো কোনো প্রয়োজনই নেই !! ভালবাসার মানুষের প্রতি পরম শ্রদ্ধা না থাকলে ভালবাসা টিকে থাকে না। অন্য মানুষগুলোর কাছে ভালবাসার মানুষের সম্মান বজায় রাখাটাও জরুরী। ভালবাসার মানুষগুলোর পছন্দের বা খারাপ লাগাগুলোকে গুরুত্বের সাথে বিবেচনা করাটা সবচেয়ে জরুরী। এটা না থাকলে; ভালবাসা বলতে কিছু থাকে না।
ভালবাসা রক্ষায় করণীয়ঃ
-----------------------------
১. একটা সম্পর্ক পূর্ণভাবে নি:শেষিত না হলে নতুন কোনো সম্পর্কে জড়ানো যাবে না। ক্ষেত্রবিশেষে নতুন কোনো সম্পর্কে না জড়ানোই ভালো। পারিবারিকভাবে বিয়ে করলে অধিকতর সুখের সন্ধানের সম্ভাবনা আছে। একই সাথে একাধিক সম্পর্কে জড়ানো যাবে না।
২. বিশ্বাস ভঙ্গ হয় এমন কোনো কাজে লিপ্ত হওয়া যাবে না। ভালবাসার মানুষকে যত্ন বা অবহেলায় রাখা যাবে না।
৩. কখনোই কোনোভাবেই মিথ্যা বলা যাবে না। সত্য যত নির্মমই হোক না কেন, তা বলতে হবে।
৪. জোর করে কোনো ভালবাসাকে টিকিয়ে রাখতে চেষ্টা করা যাবে না। যে চলে যেতে চায়, তাকে সহজেই সুন্দরভাবে যেতে দিতে হবে। স্বাধীনতায় হস্তক্ষেপ করা যাবে না। তবে উভয়েরই উচিত ভালো বিষয়গুলো অনুশীলন করা। পরস্পরে শ্রদ্ধাভক্তি করা।
৫. মনের মানুষকে অন্য কারো সাথে তুলনা না করে তাকে যোগ্য আসনে বসান। স্থির হোন। সারাজীবন এই মানুষটার নিচে একই ছাদের নীচে বসবাস করতে হবে, এই মানসিকতাকে মনে লালন ও ধারণ করতে হবে।
৬. ভালবাসার মানুষটির ছোট্ট উপহারটির যথাযোগ্য সম্মান দিতে হবে।
৭. সামাজিক যোগাযোগের সাইট এর সর্বোত্তম ব্যবহার নিশ্চিত করতে হবে।
৮. দৈহিক সম্পর্ক এড়িয়ে চলুন। পরস্পরের প্রতি শ্রদ্ধাভক্তি বজায় রাখতে হবে।
৯. দেখে শুনে বুঝে প্রিয় মানুষ নির্বাচন করতে হবে। ভবিষ্যত ভাবনাটা বেশি জরুরী। মনের মানুষ নির্বাচনের ক্ষেত্রে আবেগকে প্রশ্রয়ই দেওয়া যাবে না।
নোটঃ আমি কিছুদিন আগে আমার ফেইসবুক প্রোফাইলে একটা স্ট্যাটাস দিয়েছিলাম ... ভালো সম্পর্ক গড়ার জন্য এই ব্যাপারটা সবই একবার চিন্তা করবেন ...
"একটা মানুষ বাজারে গেলে আগে পকেটের দিকে তাকায় এবং তারপর সেই বাজেটের মধ্যে ভালো কোন পোশাক খুঁজে নেয়। এর কারণ হলো, সে জানে তার যোগ্যতা, সামর্থ্য এবং সে অনুযায়ী সে তার পছন্দ অনুযায়ী পণ্য পছন্দ করে। এখানে কয়েকটি ব্যাপার আছে।
প্রথমত, একজন ইচ্ছেমতন চাইতেই পারে এবং যা খুশি তাই তার ভালো লাগতে পারে। কিন্তু, নিজ যোগ্যতা ও সামর্থ্যের কথা জেনে সেই সীমানার মধ্যকার ভালো জিনিসটা অর্জন করেই ব্যক্তিটি সন্তষ্ট থাকে।
কিন্তু বিয়ে বা ভালোবাসার ক্ষেত্রে মানুষগুলো সামর্থ্যের কথা ভুলে যায়, নিজ যোগ্যতার কথা ভুলে যায়।"

ভালবাসা এমন হয় কেন ?

ছোট্ট একটি গল্প। কিন্তু খুব বেশি বাস্তব। প্লিজ গল্পটা পড়বেন এবং আপনার অনুভূতি জানাবেন। ●---● ●---►হয়রে নারী!!!সত্যিই কি তুমি জলের মত???◄---● ●---● ♥ বেদনাময়ী ভালবাসার কাহিনী ♥ খাটের স্ট্যান্ড দিয়ে দুলাভাই ছেলেটিকে ইচ্ছা মতো পেটালো। ... এক পা ও নড়লো না ছেলেটা। পাথরের মতো দাড়িয়ে থেকে মারগুলো হজম করলো।নড়ছে না দেখে দুলাভাই আরও খেপে গেলো। জোরে একটা ঘা দিলো পেটে। কুত্তার বাচ্চা,ফের যদি আমার বাসার ত্রিসীমানায় দেখি,একবারে পুতে ফেলবো। ছেলেটা কাদতে কাদতে চলে গেলো। আমি হতবাক্!ঘটনা কি?কিছুই তো বুঝলামনা . . . ছেলেটাকে ফলো করলাম্।একটু দুরে ড্রেনের পাশে বসে ছেলেটা কাদছে।বললাম্, তুমি কে? দুলাভাই তোমাকে মারলো কেন্? ছেলেটা আরও জোরে জোরে কাদতে লাগলো। এমন বুক ফাটা কান্না যা কিনা পাথরসম কষ্টেই সম্ভব্। পনেরো-ষোল বছরের কিশর্। পরনে পুরনো লুঙ্গি।গায়ে হাফ হাতা শার্ট্।পায়ে রাবারের স্যানডাল্। শ্যামলা-ময়লা চেহারা।নিঃসন্দে হে নিম্নবিত্তের ছেলে।কিন্তু দুলাভাই ওকে মাড়লো কেন্? বাসায় ফিরে দেখি আরেক সিন্। দুলাভাই বারান্দায় বসে সিগারেট টানছে আর রাগে ফুসছে।আপার কোলে মাথা লুকিয়ে কাদছিল আমার কিশোরী ভাগ্নি রুনা। আপা ও কাদছে। বললাম্,আপা ঘটনা কি? একটু খুলে বল্! আপা চুপ থাকলো। রাতে আপার কাছ থেকে ঘটনাটা শুনলাম্। --------- ছেলেটার নাম বেলাল্।রুনার সাথে এক ক্লাসে বগুরায় পড়তো।দুই বছর ধরে রুনার পেছনে লেগে ছিল্।ক্সুল ছুটির পর রুনাকে ফলো করে বাসা পর্যন্ত আসতো।কিন্তু উত্ত্যক্ত করতো না। রুনাকে নাকি মুখ ফুটে কিছু বলতো না।রুনা একদিন ক্সুল থেকে ফেরার পথে স্যানডাল দিয়ে পিটিয়েছে ছেলেটাকে। তারপর থেকে রুনাকে সে ফলো করতো না। কিন্তু ক্সুলে ফ্যাল ফ্যাল করে রুনার দিকে তাকিয়ে থাকতো। সারাক্ষন আনমনা থাকতো।পড়াশোনা ও করতো না।অথচ আগে নাকি ভালো ছাত্র ছিল্। একবার রুনা টাইফয়েডে পাচ দিন ক্সুল যায় নি। জানতে পেরে ছেলেটা তৃতীয় দিন বাসায় এসেছিল্। আপা ঢুকতে দিতে চায়নি। ছেলেটা নাকি আপার পা ধরে বলেছিল্, একবার দেখেই চলে যাবো। এরপর ছেলেটিকে ভেতরে আসতে দেয় আপা।হাজার হোক নারীর মন্।পরে বুঝিয়ে- সুঝিয়ে ছেলেটিকে বিদায় করে। পরের দিন ছেলেটা আর এক কান্ড ঘটায়্।সারা রাত আপার বাসার বাইরে শুয়ে-বসে কাটিয়ে দেয়্। আর সহ্য্ করা যায় না। ক্সুলের হেডমাস্টারকে জানানো হয়্,ছেলেটার বাবাকেও জানানো হয়্। দুজনই তাকে গরু পেটা করে। কোনো ফল হয় না।বড়ং ছেলেটার পাগলামি আরও বাড়তে থাকে। রুনাও নাকি বদলে যায়্।মন মরা হয়ে থাকে।কথা কম বলে।অবস্থা বেগতি দেখে দুলাভাই বগুড়া থেকে বদলি হয়ে নাটোরে চলে আসে। ছয় মাস ভালোই গেল্।কিন্তু ছেলেটা কোথা থেকে ঠিকানা সংগ্রহ করে এখানে চলে আসে। --------- বলা প্রয়োজন্, দুলাভাই খাদ্য অধিদপ্তরের ঊর্ধতন কর্মকর্তা।আর্,র ুনা প্রথম সারির সুন্দরী। অন্য্ দিকে, ছেলেটার বাবা বৌয়ের রান্না করা ভাত্,মাছ্,ডিমের ঝোল স্টেশনের বেন্চ পেতে নিম্ন আয়ের শ্রমিকদের কাছে বিক্রি করে|এ রকম পরিবারের ছেলে দেখতে এবং বেশভূষায় যেরকম হওয়া উচিৎ,ছেলেটা ঠিক তাই। এ ছেলের পাশে আমার চাদমুখী ভাগ্নিকে কল্পনা করা গল্প্- উপন্যাসেও বেমানান হবে। পরদিন রুনার কাছে জানতে চাইলাম্, -ছেলেটির জন্য্ কি তোমার কষ্ট হয় না? -খুব কষ্ট হয় মামা!ও ওরকম করবে কেন্?সে কি আমার যোগ্য্? -ছেলেটা কি খারাপ্? -খারাপ হবে কেন্?খুবি শান্ত স্বভাবের্। -তুমি কি ওকে ভালোবাস? -কি যে বলেন মামা।এ রকম একটা ছেলেকে কি ভালোবাসা যায়্? একটু থেমে মাথা নিচু করে বললো, - সে ভালো মতো পড়াশুনা করুর্,প্রতিষ্ঠি ত হোক্। -সে ক্ষেত্রে? - সে ক্ষেত্রে আমি হয়তো ভাববো। বুঝলাম্,ওর প্রতি ভাগ্নীর করুনা আছে যা ভালোবাসায় রুপান্তর হতে পারে।তাই একটু কঠোর হলাম্।বললাম্, -খবরদার এমন চিন্তা করবে না। দুলাভাই তোমাকে মেরে ফেলবে।জীবন কোনো গল্প্-উপন্যাস নয়্। -তা ঠিক মামা। --------- ১২ বছর পরের ঘটনা। রুনা বাংলাদেশ কৃষি ইউনিভার্সিটি থেকে ইন্জিনিয়ারিং পাস করছে।বিয়ে দিয়েছি আমার মেডিকেলের জুনিয়র এক ডাক্তারের সাথে।দুটো বাচ্চা।খুব সুখের সংসার্। একদিন কথাচ্ছলে রুনাকে বললাম্, -সেই ছেলেটাকে কি তোমার মনে পড়ে? -কোন ছেলেটা মামা? -ওই যে বগুড়ায় তোমার সাথে পড়তো, তোমাকে পাগলের মতো ভালোবাসতো? রুনা হেসে ফেললো। -ও,সেই গেয়োটা।আগে হঠাৎ হঠাৎ মনে পড়তো,এখন আর মনে পড়ে না। -ওর জন্য্ কি তোমার মাঝে মদ্ধে কষ্ট হতো? রুনা আবার হেসে ফেললো। -কি যে বলেন মামা,ওর জন্য্ আমার কষ্ট হবে কেন্? -ওর নামটা না কি ছিল্? ওর নামটা . . . নামটা ভুলে গেছি মামা। -সে কোথায় আছে,কি করছে,কেমন আছে কিছু জানো? এবার রুনা ক্ষেপে গেল। -কি বলছেন মামা!ওর খোজ নেয়া কি আমার দায়িত্ব্? মনে মনে বললাম্, অবশ্যই দায়িত্ব ছিল্। রুনার চোখের দিকে এক দৃষ্টিতে তাকালাম্। হায়রে নারী!যে তোমার জ্বরে মুখটা একটিবার দেখার জন্য্ আপার পা ধরে কেদেছিল্,তুমি অসুস্থ ছিলে বলে সারা রাত বাইরে বসে কাটিয়ে দিয়েছিল্,তুমি তার নামটাই ভুলে গেলে বেমালুম্? কিন্তু আমি ভুলিনি।কারণ আমি পুরুষ্।একজন পুরুষই পারে আরেকজন পুরুষের কষ্ট কিছুটা হলেও বুঝতে . . . ~▬▬►গল্পটি যদি আপনার হৃদয় ছুয়ে যায়, প্লিজ একটা লাইক দিবেন। আপনাদের লাইক, কমেন্ট শেয়ার পেলে আমরা পরবর্তী সুন্দর একটি পোস্ট দিতে উৎসাহিত হই। ধন্যবাদ..

ভালবাসা কেন হারিয়ে যায়?

“প্রেম ধরে রাখার চেয়ে প্রেমে পড়া অনেক বেশি সহজ বলে মনে হয়।” —ড. ক্যারেন কাইজার।
ভালবাসা নেই এমন বিয়ের সংখ্যা যে খুব দ্রুত বেড়ে চলেছে, তা দেখে অবাক হওয়ার কিছুই নেই। কারণ বিয়ে হল এক জটিল মানব সম্পর্ক আর অনেকেই কোনরকম প্রস্তুতি না নিয়েই বিয়ে করে ফেলে। ড. ডিন এস. ইডেল বলেন, “ড্রাইভিং লাইসেন্স পাওয়ার জন্য আমরা যে গাড়ি চালাতে জানি, তা কিছুটা হলেও দেখাতে হয় কিন্তু বিয়ের লাইসেন্স শুধু নাম সই করলেই পাওয়া যায়।”
এই কারণেই, অনেক বিয়ে সফল ও সুখী হলেও বেশ কিছু সংখ্যক বিয়েতে সমস্যা দেখা দেয়। বর বা কনে অথবা দুজনেই অনেক আশা নিয়ে বিয়ে করে কিন্তু এই সম্পর্ককে চিরদিন টিকিয়ে রাখার জন্য যে জ্ঞান ও অভিজ্ঞতা দরকার, তা তাদের থাকে না। ড. হ্যারি রিস বলেন, “লোকেরা যখন প্রথমবারের মতো ঘনিষ্ঠ হয় তখন তারা পরস্পরের কাছ থেকে মনে অনেক জোর পায়।” তারা প্রত্যেকে মনে করে যে তাদের সঙ্গীই হল “পৃথিবীতে একমাত্র ব্যক্তি, যে তাদের মতো করেই সমস্ত কিছু দেখে থাকে। কিন্তু, এইরকম অনুভূতি কখনও কখনও হারিয়ে যায় আর তখন তা বিয়ের অনেক ক্ষতি করতে পারে।”
তবে, খুশির বিষয় হল যে অনেক বিয়েতেই এমনটা হয় না। কিন্তু আসুন আমরা সংক্ষেপে কয়েকটা বিষয় দেখি, যে কারণে কিছু বিয়ে থেকে ভালবাসা হারিয়ে যায়।
স্বপ্নভঙ্গ —“আমি এইরকমটা চাইনি”
রোজ বলেন, “আমি যখন জিমকে বিয়ে করি তখন আমি ভেবেছিলাম যে আমরা রূপকথার রাজকন্যা ও রাজকুমারের মতো হব—আদর-সোহাগ ও ভালবাসা আমাদেরকে ঘিরে থাকবে আর আমরা একজন আরেকজনকে বুঝব।” কিন্তু, কিছুদিন পর জিমকে রোজের কাছে আর রূপকথার ‘রাজকুমার’ বলে মনে হয়নি। তিনি বলেন, “সে আমাকে একেবারেই হতাশ করেছে।”
অনেক সিনেমা, বই এবং জনপ্রিয় গানগুলোতে ভালবাসার এক কাল্পনিক ছবি আঁকা হয়। তাই, একটা ছেলে ও মেয়ে যখন বিয়ে করার চিন্তা নিয়ে মেলামেশা করে তখন তারা মনে করে তাদের স্বপ্ন বুঝি সত্যি হচ্ছে কিন্তু বিয়ের কিছু বছর পর বুঝতে পারে যে তারা এমন স্বপ্ন দেখেছে, যা কখনোই সত্যি হবার নয়! বিয়ে যদি রূপকথার প্রেমকাহিনীর মতো তাদের স্বপ্নকে সত্যি না করে, তাহলে সফল হতে পারে এমন এক বিয়েকেও তখন সম্পূর্ণ ব্যর্থ বলে মনে হতে পারে।
অবশ্য, বিয়েতে কিছু চাওয়াপাওয়া থাকা যুক্তিসংগত। যেমন স্বামী বা স্ত্রীর কাছ থেকে ভালবাসা, মনোযোগ ও সমর্থন চাওয়া ভুল নয়। কিন্তু, দেখা যায় যে এই চাওয়াগুলোও অনেক সময় পূরণ হয় না। মিনা নামে ভারতের একজন নববধু বলেন, ‘আমার মনে হয় যেন আমার এখনও বিয়ে হয়নি। নিজেকে আমার খুব একা ও অবহেলিত মনে হয়।’
অমিল —“কোন কিছুতেই আমাদের মিল নেই”
একজন মহিলা বলেন, ‘আমি ও আমার স্বামী দুই বিপরীত মেরুর বাসিন্দা, বলতে গেলে প্রায় কোন কিছুতেই আমাদের মিল নেই। এমন একটা দিনও নেই যেদিন আমি তাকে বিয়ে করার জন্য অনুশোচনা করি না। আমাদের একজনের সঙ্গে আরেকজনের একেবারেই মিল নেই।’
সাধারণত বিয়ের পর স্বামীস্ত্রীদের বুঝতে সময় লাগে না যে তাদের একজনের সঙ্গে আরেকজনের অতটা মিল নেই যতটা আছে বলে বিয়ের আগে মেলামেশা করার সময় তাদের মনে হয়েছিল। ড. নিনা এস. ফিল্ডস লেখেন, “বিয়ে স্বামীস্ত্রীদের সেই সমস্ত চারিত্রিক বৈশিষ্ট্যগুলোকে প্রকাশ করে দেয়, যা বিয়ের আগে তারা নিজেরাও জানত না।”
তাই, বিয়ের পরে কিছু দম্পতি হয়তো বলতে পারে যে তাদের মধ্যে একেবারেই কোন মিল নেই। ড. অ্যারোন টি. বেক বলেন, “যদিও কিছু দম্পতির রুচি ও ব্যক্তিত্বের মধ্যে সামান্য মিল খুঁজে পাওয়া যায় কিন্তু বেশির ভাগ লোকেরাই এমন কাউকে বিয়ে করে যাদের রীতিনীতি, অভ্যাস এবং আচরণ তাদের চেয়ে একেবারে আলাদা।” আর অনেক দম্পতিরাই জানে না যে এই অমিলগুলোকে কীভাবে দূর করা যায়।
ঝগড়া-বিবাদ—“আমরা সবসময় ঝগড়া করি”
বিবাহিত জীবনের আগের দিনগুলোর কথা মনে করে সিন্‌ডি বলেন, “আমরা যে কী পরিমাণ ঝগড়া করতাম, চেঁচাতাম ও রাগ করে দিনের পর দিন কথা না বলে থাকতাম, তা চিন্তা করলে এখন অবাক না হয়ে পারি না।”
স্বামীস্ত্রীর মধ্যে মতের অমিল হবেই। কিন্তু প্রশ্ন হল যে, কীভাবে তা মিটমাট করা যায়? ড. ড্যানিয়েল গোলম্যান লেখেন, ‘এক আদর্শ বিয়েতে স্বামীস্ত্রীরা একে অন্যের দোষত্রুটিগুলো খোলাখুলিভাবে বলতে পারে। কিন্তু প্রায়ই দেখা যায় যে, তারা প্রচণ্ড রেগে গিয়ে খুবই খারাপভাবে অভিযোগ করে, যা তাদের জীবনসাথির চরিত্রকে ছোট করে।”
যখন এইরকমটা হয়, তখন কথাবার্তা যুদ্ধক্ষেত্র হয়ে ওঠে যেখানে নিজ নিজ মতামতকে একরোখাভাবে প্রাধান্য দেওয়া হয় এবং ভাষা যোগাযোগের মাধ্যম না হয়ে বরং অস্ত্র হয়ে ওঠে। বিশেষজ্ঞদের একটা দল বলেন: “নিয়ন্ত্রণের বাইরে চলে যায় এমন ঝগড়া-বিবাদের একটা খারাপ দিক হল যে, সেখানে স্বামীস্ত্রী এমন কিছু বলে ফেলে, যা তাদের বিয়ের ভিতকে নড়বড়ে করে দেয়।”
উদাসীনতা—“আমরা হাল ছেড়ে দিয়েছি”
বিয়ের পাঁচ বছর পর একজন মহিলা স্বীকার করেন: ‘আমি বিবাহিত জীবনে সুখী হওয়ার সমস্ত চেষ্টা ছেড়ে দিয়েছি। আমি জানি যে আমাদের বিবাহিত জীবন কখনোই সুখের হবে না। তাই আমি এখন শুধু আমার বাচ্চাদের নিয়েই চিন্তা করি।’
বলা হয়ে থাকে যে ভালবাসার বিপরীত শব্দ ঘৃণা নয় বরং উদাসীনতা। সত্যি বলতে কী, ঝগড়া-বিবাদের মতো উদাসীনতাও বিয়েকে ভেঙে দিতে পারে।
কিন্তু দুঃখের বিষয় হল যে, কিছু স্বামীস্ত্রীরা ভালবাসা নেই এমন বিবাহিত জীবনের সঙ্গে এতটাই অভ্যস্ত হয়ে গেছে যে তারা এই অবস্থা পরিবর্তনের সমস্ত আশাই ছেড়ে দিয়েছে। উদাহরণ হিসেবে একজন স্বামীর কথা বলা যায়, যিনি বলেছিলেন যে ২৩ বছরের বিবাহিত জীবনকে “এমন একটা চাকরির সঙ্গে তুলনা করা যায়, যে চাকরি করতে আপনার একটুও ভাল লাগে না।” তিনি আরও বলেছিলেন: “কিন্তু চাকরিটা ধরে রাখার জন্য আপনি আপনার যথাসাধ্য করেন।” ওয়েনডি নামের একজন মহিলার সাত বছর হল বিয়ে হয়েছে। তিনিও তার স্বামীর সম্বন্ধে সমস্ত আশা ছেড়ে দিয়েছেন। তিনি বলেন, “আমি বহুবার চেষ্টা করেছি কিন্তু প্রতিবারই সে আমাকে নিরাশ করেছে। এই ব্যাপারে আমি একেবারেই হতাশ। আমি আর তা ভোগ করতে চাই না। আমি যদি আবারও আশায় বুক বাঁধি, তাহলে শুধু দুঃখই পাব। এর চেয়ে বরং কিছু আশা না করাই ভাল—আমি হয়তো জীবনে সুখ পাব না কিন্তু অন্তত হতাশতো হতে হবে না।”
স্বপ্নভঙ্গ, অমিল, ঝগড়া-বিবাদ ও উদাসীনতা হল মাত্র কয়েকটা কারণ যার জন্য বিবাহিত জীবন থেকে ভালবাসা হারিয়ে যায়। এগুলো ছাড়াও আরও অনেক কারণ রয়েছে যার কয়েকটা ৫ পৃষ্ঠার বাক্সে বলা হয়েছে। কারণ যাই হোক না কেন, যে স্বামীস্ত্রীরা ভালবাসা নেই এমন বিয়ের ফাঁদে আটকা পড়েছে বলে মনে করে তাদের জন্য কি কোন আশা আছে?

মেয়েরা যে ৭টি কথা শুনতে চায় ভালবাসার মানুষের মুখ থেকে

আমার অন্তর্যামী জানেন, তোমার জন্য আমার হৃদয়ে কি গভীর ক্ষত; কি অসীম বেদনা।…তুমি এই আগুনের পরশ মানিক না দিলে আমি অগ্নি বীণা বাজাতে পারতাম না”- বিদ্রোহী কবি কাজী নজরুল ইসলাম তার প্রথম স্ত্রী নার্গিস খাতুনের প্রতি ভালবাসা প্রকাশ করতে গিয়ে এই লাইন দুটি লিখেছিলেন। ঠিক তেমনি আমরাও কোনো না কোন সময় আমাদের ভালবাসার মানুষটির কাছে আমাদের মনের অব্যাক্ত ভালবাসাটুকু প্রকাশ করতে গিয়ে পেছপা হয়ে যাই। কারণ আমরা ঠিক বুঝে উঠতে পারিনা তারা কোন জিনিসটা বা কোন কথাটিতে খুশি হবে।আমাদের এই পৃথিবীতে বিভিন্ন ধর্মের, বর্নের গড়নের অথবা ভিন্ন ব্যাক্তিত্ব সম্পন্ন নারী আছে। এরা যেমন দেখতে একজন আরেকজনের চেয়ে আনেক ভিন্ন তেমনি চিন্তাভাবনার দিক থেকেও একজনের থেকে আরেকজনের অনেক পার্থক্য রয়েছে। এমনকি বড় বড় কবিরা পর্যন্ত নারীর চিন্তার রহস্য উদঘাটন করতে সক্ষম হয় হয়নি। কিন্তু একটা দিক থেকে সব নারীরই সাদৃশ্য রয়েছে আর তা হল সব মেয়েরাই তার ভালবাসার মানুষের কাছে একটু আলাদা হতে চায়। তারা চায় তার পছন্দের মানুষটি যেন তাকে সবচেয়ে বেশী ভালবাসে, তার প্রতি সম্মান প্রদর্শন করে, তার খেয়াল রাখে। এবং কিছু কিছু কথা আছে যেগুলো নারীরা তার ভালোবাসার মানুষের মুখ থেকে শুনতে খুব পছন্দ করে। তাই আজ আমরা দেখাব কোন কথাগুলো মেয়েরা তার ভালবাসার মানুষের মুখ থেকে শুনতে চায়।

আমি তোমাকে ভালবাসি

পৃথিবীর প্রত্যেকটা মেয়ের কাছেই তাদের ভালবাসার মানুষটির মুখ থেকে সবচেয়ে আকাঙ্খিত বাক্যটি হচ্ছে “ আমি তোমাকে ভালবাসি”। যখন আপনার সঙ্গীটি প্রচন্ড অভিমানে গাল ফুলিয়ে বসে থাকে তখন একবার এই কথাটি বলেই দেখুন না, কিভাবে সে সব অভিমান ভুলে আপনার বাড়িয়ে দেওয়া হাত ধরে নিবে। অথবা হয়ত সংসারের দায়িত্বের ভিড়ে আপনার ভালবাসার সঙ্গীকে তার প্রাপ্য সময় দিতে পারছেন না, তখন হঠাৎ তাকে জড়িয়ে ধরে একবার বলেই ফেলুন এই কথাটি। যত কঠিন সময়ই হোক তার মুখে একটু হাসি আর লজ্জা ফুটে উঠবেই।

তোমাকে অনেক সুন্দর লাগছে

প্রত্যেক মেয়েই প্রশংসা শুনতে অনেক পছন্দ করে। বিশেষ করে সেটি যদি তার ভালবাসার মানুষের কাছ থেকে হয় তাহলে তো আর কোন কথাই নেই। কোন অনুষ্ঠানে হয়ত আপনার স্ত্রী অথবা প্রেমিকা অনেক সুন্দর করে সেজেগুজে আপনার সাথে ঘুরতে বের হল। সেক্ষেত্রে আপনি একবারও তার দিকে ভালোভাবে তাকিয়ে দেখলেন না, তখন আপনি তার সাথে যত ভালো সময়ই কাটান তার মনে একটু কষ্ট থেকেই যায়। তাই আপনার সঙ্গিনীর দিকে মনযোগ দিন এবং তাকে মাঝেমাঝে বলুন এই কথাটি। শুধু সেজেগুজে থাকলেই নয়। তার পাশে হাটতে হাটতে হঠাৎ করেই তাকে বলতে পারেন যে আজ তোমাকে অনেক সুন্দর লাগছে। এতে তার মনে আপনার সম্পর্কে একটা সুন্দর ধারণা জন্মাবে যে আপনি তাকে লক্ষ্য করেন।

আমি তোমার সাথে সারাজীবন কাটাতে চাইঃ

মেয়েরা যেকোন বিষয়ে স্থায়িত্ব পছন্দ করে। তারা চাই যে মানুষটি তাকে ভালবাসবে সে তার সাথেই বুড়ো হতে চাইবে। তাই যখন পছন্দের মানুষটির হাত ধরে ঘুরে বেড়ান অথবা মনের আবেগ প্রকাশ করে ভালবাসার কথাগুলো বলেন তখন একবার জিজ্ঞাস করেই দেখুন সে আপনার সাথে সারাজীবন থাকবে কিনা? অবশ্যি সে না বলতে পারবে না। কারণ সে তার খুশি প্রকাশ না করলেও আপনি তার ছলছলে চোখ দেখেই তার খুশির পরিমান আন্দাজ করতে পারবেন।

তুমি আমাকে এতটা কিভাবে বুঝতে পারো

ভালবাসার সবচেয়ে বড় কথা হচ্ছে একজন আরেকজনকে বুঝতে পারা। যদি আপনার কখনো অনেক খারাপ লাগে এবং আপনার সঙ্গিনী আপনার পাশে এসে দাড়ায় তাহলে অন্তত একবার তাকে এই কথাটি বলুন। কারন আপনি যদি তাকে বলেন সে সে আপনাকে বুঝতে পারে তাহলে তার মনের মধ্যেও এক ধরনের প্রশান্তি হবে যে সে হয়ত আপনার যোগ্য সঙ্গিনী।

তুমি আমার সবচেয়ে প্রিয় মানুষ

প্রত্যেকটা ভালোবাসার মানুষ বিশেষ করে মেয়েরা তাদের স্বামঅ অথবা বয়ফ্রেন্ডের কাছে সবচেয়ে স্পেশাল হতে চায়। তাই যদি আপনি আপনার ভালবাসার মানুষেকে বলেন যে সেই আপনার জীবনের সবচেয়ে প্রিয় তাহলে তার থেকে খুশি এই পৃথিবীতে কেউ হবে না।

তুমি আমার জীবনের শেষ নারী

সব মেয়ারাই চায় সে যেন তার ভালবাসার মানুষের কাছে প্রথম হতে পারে। কিন্তু অনেক সময় তা হয়ে উঠে না। কিন্তু যদি সে ছেলেটি মেয়েটিকে তার অতীতের সব কথা খুলে বলে তাকে বলে সে তুমিই আমার জীবনের শেষ নারী, তোমাকে ছাড়া আমি আর কাউকেই ভালবাসতে পারব না। তাহলে সে মেয়ে কখনই তার সঙ্গীর জীবনে প্রথম মেয়ে না হওয়ার কষ্ট পুষে রাখতে পারবে না বরং সে অনেক বেশী খুশি হবে।

তুমি আসাতে আমার জীবন পূর্ন হয়ে গেছে

মেয়েরা চায় সে যেন তার ভালবাসার মানুষকে সবসময় সুখে রাখতে পারে। তাই তার ভালবাসার মানুষ্টী যখন তাকে বলে যে সে থাকে পেয়ে অনেক খুশি এবং তার আর কোন অপূর্নতা নেই তাহলে সেই মেয়ে অনেক সুখি হয়।

আমি দেখিনি-প্রেম ছন্দ


আমি দেখিনি কভু প্রিয়ারচোখের নিরব অভিমান

দেখলে পরে চোখের জলে করতাম সূর্য স্নান..
আমি দেকেছি শুধু প্রিয়ার চোখে আলো ছায়ার খেলা,  
তা দেখেই মোর পার হয়ে যায় গোধুলি সন্ধা বেলা.
মেঘ তুমি কেন আমার আকাশ ঢেকে থাকো,  
চাঁদকে কেন আমার থেকে আড়াল করে রাখো.  
চাঁদের সাথে এখন আমার হয়না কোনো দেখা,  
তবুও তাকে দেখার আশায় চক্ষু মেলে রাখা.
যদি তোমার মোবাইল নাম্বার হতে পারতাম, সবসময় আমায় তুমি মনেতো রাখতে!  
যদি আমায় তুমি বদলেও দিতে, তবু আমাদের বিচ্ছেদ এর খবরতো সবাই কে বলতে.
আমি প্রজাপতি হলে তোমার কাছে উড়ে যেতাম. গোলাপ হলে তোমার খোপায় নীড় রচনা করতাম. আর মেহেদী পাতার রং হলে তোমার হাত ধরে রাখতাম…..
এই মেঘলা দিনে একলা ঘরে কাটেনা আর ক্ষন
কাছে যাব কবে পাব ওগো তোমারনিমন্ত্রণ”.
আমি যার সাথে বেশি অভিমান করি, আমি নিজেও জানিনা আমি তাকে কত ভালবাসি. কারণ অভিমান তার সাথে হয়, যার সাথে মনের অজান্তে গভীর ভালবাসা রয়.
Blogger Widgets